Featured Post Today
print this page
Latest Post

জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি পরিবর্তন, তথ্য পরিবর্তন ও নতুন ভোটার হোন অনলাইনে



অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্রের কি কি পরিবর্তন আপনি নিজেই করতে পারবেন ?

* তথ্য পরিবর্তন
* ঠিকানা পরিবর্তন
* ভোটার এলাকা স্থানান্তর
* পুনঃমূদ্রণ
* ছবি পরিবর্তন
* আবেদনপত্রের হাল অবস্থা


কিভাবে ছবি পরিবর্তন ও তথ্য হালনাগাদ ও আপনার সকল ডাটাবেজ দেখতে পারবেন?

আমি নিচে চিত্রের মাধ্যমে স্টেপ বাই স্টেপ দেখিয়ে দিচ্ছি ।

প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করতে এই লিংকে যান
https://services.nidw.gov.bd/registration

কারা অনলাইন সেবার জন্য রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন !!

আপনি ভোটার হয়ে থাকলে রেজিষ্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইটের সুবিধা নিন। রেজিষ্ট্রেশন করতে নিন্মের ধাপসমূহ অনুসরণ করুণ-

প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী পূরণ করে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।
আপনার কার্ডের তথ্য ও মোবাইলে প্রাপ্ত এক্টিভেশন কোড সহকারে লগ ইন করুন।
তথ্য পরিবর্তনের ফর্মে তথ্য হালনাগাদ করে সেটির প্রিন্ট নিয়ে নিন।
পৃন্টকৃত ফর্মে স্বাক্ষর করে সেটির স্ক্যানকৃত কপি অনলাইনে জমা দিন।
তথ্য পরিবর্তনের স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় দলিলাদি কালার স্ক্যান কপি অনলাইনে জমা দিন।
এবার “রেজিষ্ট্রেশন ফরম পুরন করতে চাই” ক্লিক করুন ।


এবার ফরমটি সঠিক ভাবে পুরন করুনঃ

* এন.আই.ডি নম্বরঃ  (আপনার এন.আই.ডি নম্বর যদি ১৩ সংখ্যার হয় তবে অবশ্যই প্রথমে আপনার জন্মসাল দিয়ে নিবেন উদাহরণঃ আপনার কার্ড নাম্বার 1221301294389 ও জন্মসাল 1986 আপনি এভাবে দিবেন (19861221301294389)
* তারিখ : (কার্ড দেখে সিলেক্ট করুন)
* মোবাইল ফোন নম্বরঃ (আপনার সঠিক মোবাইল নাম্বার দিন কারন মোবাইলে ভেরিফাই কোড পাঠাবে )
* ইমেইলঃ (ইচ্ছা হলে দিতে পারেন না দিলে সমস্যা নাই, ইমেইল আইডি দিলে পরবর্তীতে লগইন করার সময় ভেরিফাই কোড ইমেইলে সেন্ড করতে পারবেন যদি মোবাইল হাতের কাছে না থাকে)

*  বর্তমান ঠিকানাঃ
বিভাগ জেলা উপজেলা/থানা সিলেক্ট করুন ভোটার হবার সময় যা দিয়েছিলেন ।

*  স্থায়ী ঠিকানাঃ

বিভাগ জেলা উপজেলা/থানা সিলেক্ট করুন ভোটার হবার সময় যা দিয়েছিলেন ।

* লগইন পাসওয়ার্ডঃ

পাসওয়ার্ড অবশ্যই ৮ সংখ্যার হতে হবে বড় হাতের অক্ষর ও সংখ্যা থাকতে হবে যেমনঃ  AMar1234
এবার সঠিক ভাবে ক্যাপচা পুরন করুন ছোট হাতের বড় হাতের অক্ষর বা সংখ্যা যা দেওয়া আছে তাই বসান তবে স্পেস দিতে হবেনা ।

এবার “রেজিষ্টার” বাটন ক্লিক করে দ্বিতীয় ধাপে চলে যান ।


ফরম টি সঠিক ও সফল ভাবে রেজিস্টার করার পর দেখুন আপনার মোবাইলে ভেরিফাই কোড এসেছে ও ব্রাউজারে ঐ কোড সামমিট করার অপশন এসেছে ।

(২ মিনিটের মধ্যে মোবাইলে কোড না আসলে পুনরায় কোড পাঠান (SMS) ক্লিক করুন)

সঠিক ভাবে কোড প্রবেশ করার পর আপনার Account Active হয়ে যাবে এবার নিচের ছবির মত পেইজ আসবে আপনাকে লগইন  করতে বলা হবে অথবা লগইন লিংক>>
https://services.nidw.gov.bd/login

লগইন করতে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (১৩ সংখ্যার হলে অবশ্যই প্রথমে আপনার জন্মসাল দিয়ে নিবেন)  জন্মতারিখ ও আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড দিয়ে ভেরিফাই কোড কিভাবে পেতে চান তা সিলেক্ট করতে হবে ।

রেজিস্ট্রেশন করা মোবাইল নাম্বার আপনার হাতের কাছে থাকলে মোবাইলে তা নাহলে ইমেইলে সিলেক্ট করুন ।

এবার “সামনে” ক্লিক করুন ।


এবার আপনার সিলেক্ট করা অপশন মোবাইলে বা ইমেইল থেকে ভেরিফাই কোড বসিয়ে লগইন করুন ।

২ মিনিটের মধ্যে যদি কোড না আসে তবে “পুনরায় কোড পাঠান”  বাটনে ক্লিক করুন ।

এবার দেখুন আপনার নির্বাচন কমিশনের কাছে থাকা আপনার সকল ডাটাবেজ আপনার সামনে হাজির  এবং নিচের যেকোন অপশনে আপনার দরকার অনুযায়ী অপশনে ক্লিক করুন আর তথ্য হালনাগাদ করুন এবং আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি পরিবর্তন সহ অনেক কিছু পরিবর্তন করুন।



কিভাবে অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়া যাবে ?

অনলাইনে ভোটার হবার আবেদন করতে এই লিংকে যান https://services.nidw.gov.bd/newVoter

তারপর আপনার ভোটার তথ্য পুরন করুন । অনলাইনে ভোটার হতে নিচের শর্ত গুলো ভাল করে পড়ে নিন এবং “আমি রাজি ও নিবন্ধন ফরম পূরণ করতে চাই” ক্লিক করুন ।

নতুন ভোটার নিবন্ধন !!

১) নতুন ভোটার হিসাবে নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাই।

ক) ভূমিকাঃ

অনলাইন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি সঠিকভাবে ভোটার রেজিষ্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করতে পারবেন)
আপনি ইতোমধ্যে ভোটার হয়ে থাকলে পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই। নিবন্ধিত ব্যাক্তি পুনরায় আবেদন করলে সেটি দন্ডনীয় অপরাধ
নতুন ১৮ বয়সের অধিক, প্রবাসী বা বাদপড়া ভোটারগণ এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন
বিস্তারিত জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন ।
খ। ধাপসমূহঃ

ধাপে ধাপে সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন
নিজের পূর্ণনাম ছাড়া সকল তথ্য বাংলায় ইউনিকোডে পুরণ করুন
সকল ধাপ সম্পন্ন হবার পরে প্রিভিউএর মাধ্যমে সকল তথ্য পুনর্বার যাচাই করে নিন
পিডিএফ ফাইল তৈরি করে সেটি প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ নিকটস্থ নির্বাচন অফিসে জমা দিন
আপনার প্রদত্ত তথ্যাদি যাচাই এবং ঠিকানা যাচাইয়ের পরে তথ্যাদি সঠিক নিশ্চিত হলে আপনার কার্ড তৈরি হবে
কার্ডের রশিদ জমা দিয়ে কার্ড সংগ্রহ করুন
গ। প্রয়োজনীয় তথ্যাবলীঃ

বর্তমানে ফরমের চেহারা এইরূপ (পিডিএফ)। ফরম পূরণের আগে সকল তথ্য সাথে রাখুন
ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের কপি জমা দিন।

(সংগৃহীত)



0 comments

জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে, ভুল থাকলে অথবা নতুন পরিচয়পত্র করতে গেলে কি করবেন?




জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে, ভুল থাকলে অথবা নতুন পরিচয়পত্র করতে গেলে কি করবেন? এছাড়াও অনেককেই জাতীয় পরিচয়পত্রের বিভিন্ন ভুলভ্রান্তি নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়। আবার যারা নতুন পরিচয়পত্র করতে চান তারাও এ বিষয়ে অনেকে অজ্ঞ। কিভাবে করব, কোথায় করব, কি কি লাগবে ইত্যাদি বিষয় জানেন না। আর এ সমস্যা সমাধানের জন্য কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করলে আশা করি সবাই উপকার পাবেন।

পরিচয়পত্রে নিজের নাম, পিতা, মাতা, স্বামী, স্ত্রী ও অভিভাবকের নাম, জন্মতারিখ, রক্তের গ্রুপ এবং ঠিকানা সংশোধন কিংবা বদল করতে হতে পারে। এ জন্য প্রার্থীকে সাদা কাগজে ‘ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্প’- এর পরিচালকেরকাছে আবেদন করতে হবে। এই আবেদন আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্প কার্যালয়ে পাওয়া ছক বা ফরমেও করা যায়।

ফরম পূরণ করে প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দেওয়ার পর সেখান থেকে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (প্রাপ্তি নম্বরসংবলিত) দেওয়া হয়। এতে সংশোধিত জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার তারিখ উল্লেখ থাকবে। এই তারিখের সাত দিনের মধ্যে কাউন্টার থেকে সংশোধিত পরিচয়পত্র নিতে হবে।

নাম সংশোধনঃ কেউ পরিচয়পত্রে থাকা নিজের নাম, পিতা, স্বামী কিংবা মাতার নাম সংশোধন করতে চাইলে তাকে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে-

১। এসএসসি বা সমমান সনদ
২। নাগরিকত্ব সনদ
৩। জন্মনিবন্ধন সনদ
৪। চাকরির প্রমাণপত্র
৫। পাসপোর্ট
৬। নিকাহনামা
৭। পিতা, স্বামী কিংবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।

আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত এসব নথি অবশ্যই সত্যায়িত হতে হবে। এ ক্ষেত্রে উল্লেখ করা নথির যার যেটি আছে, শুধু সেটি দিলেই চলবে। যেমন, যার শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসির কম, তাকে এসএসসি বা সমমানের সনদের ফটোকপি জমা দিতে হবে না। আবার কেউ যদি চাকরি না করেন, তাকে চাকরির প্রমাণপত্র দিতে হবে না। আবার পাসপোর্ট না থাকলে তা দেয়ার দরকার নেই।

নাম পরিবর্তনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্রে নিজের নাম বদল করতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা সমমানের সনদের সত্যায়িত ফটোকপি (শিক্ষাগত যোগ্যতা এর নিচে হলে দেয়ার দরকার নেই), বিবাহিত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে স্ত্রী বা স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট এবং জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত নাম পরিবর্তনসংক্রান্ত বিজ্ঞাপনের কপি। নাম পরিবর্তনের জন্য প্রার্থীকে শুনানির দিন প্রকল্পের কার্যালয়ে কাগজপত্রের মূল কপিসহ হাজির হতে হবে।

স্বামীর নাম সংযোজন বা বাদ দেওয়াঃ
বিয়ের পর কেউ জাতীয় পরিচয়পত্রে স্বামীর নাম যুক্ত করতে চাইলে তাকে কাবিননামা ও স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্র আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে। আর বিবাহবিচ্ছেদের কারণে স্বামীর নাম বাদ দিতে চাইলে আবেদনকারীকে তালাকনামার সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে।

পিতা বা মাতার নাম পরিবর্তনঃ
পিতা বা মাতার নাম পরিবর্তন করতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার সনদ অথবা রেজিস্ট্রেশন কার্ড। পিতা বা মাতার পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। পিতা বা মাতা বা উভয়ে মৃত হলে দিতে হবে ভাই বা বোনের পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। পিতা-মাতার নাম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা আবেদনকারীর সাক্ষাৎকার নিতে পারেন।

জন্মতারিখ সংশোধনঃ
যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা সমমানের, তাদের আবেদনপত্রের সঙ্গে এসএসসি বা সমমানের সনদের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে। বয়সের পার্থক্য অস্বাভাবিক না হলে প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে সংশোধিত পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়। অস্বাভাবিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সনদের মূল কপি প্রদর্শন কিংবা ব্যক্তিগত শুনানিতে অংশ নিতে হতে পারে। যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা সমমানের কম, তাদের জন্মতারিখ সংশোধনের জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার আগের তারিখে পাওয়া সার্ভিস বুক বা এমপিওর কপি, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্ম সদন, নিকাহনামা, পাসপোর্টের কপি প্রভৃতি। এ ক্ষেত্রে প্রকল্প কার্যালয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা প্রকল্প পরিচালক আবেদনকারীর সাক্ষাৎকার নিয়ে থাকেন। এ ছাড়া দরকার হলে সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে সরেজমিনে তদন্ত করা হয়।

ঠিকানা সংশোধনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা বর্তমান ঠিকানা ও ভোটার এলাকা বদল করার সুযোগ আছে। তবে সারা বছর সেই সুযোগ মেলে না। এটা শুধু ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার সময় করা যাবে। বর্তমানে হালনাগাদ করার কাজটি করা হয় শুধু জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে। সারা বছর ভোটার এলাকা বদলের সুযোগ থাকে না কেন, জানতে চাইলে প্রকল্পের কমিউনিকেশন অফিসার দেবাশীষ কুণ্ডু বলেন, ‘আমাদের দেশে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা, সিটি করপোরেশন ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হয়। দেখা যায়, একই বছর একাধিক নির্বাচন
0 comments
এলার্জি, এ্যাজমা/
হাঁপানি এবং শ্বাসকষ্ট এই
বিষয়গুলি একে অপরের সাথে ঘনিষ্ঠ।
দেখা যায়, এলার্জির
তীব্রতা বাড়লে এ্যাজমা আক্রান্ত
রোগীদের শ্বাসকষ্টও বেড়ে যায়। তাই
যারা এ সমস্যায় ভুগছেন তাদের
কিছুটা নিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন করাই
উচিত। ঔষুধ ছাড়া শুধুমাত্র নিয়ন্ত্রিত
জীবন যাপন করলেও এ সমস্যার
তীব্রতা অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব।
এই সংক্রান্ত রোগীদের চলাফেরা,
ওঠাবসা,খাবার-দাবার এক কোথায়
জীবনযাত্রার সকল বিষয়ে সচেতন
থাকা জরুরি। নিচে তার জন্য কিছু করণীয়
এবং বর্জনীয় টিপস উপস্থাপন করা হলো।
এলার্জি, এ্যাজমা ও শ্বাসকষ্টে করণীয় ও
বর্জনীয়।

করণীয় এবং বর্জনীয় বিষয়সমূহ :-

* ধূলাবালি থেকে বাচতে রাস্তা-
ঘাটে চলাচলের সমসয় মুখে মাস্ক ব্যবহার
করুন।
* বাসা বাড়িতে কার্পেট ব্যবহার
না করাই অতি উত্তম।
* ঘরে ধূঁপ ব্যবহার করেবেন না ।
* উচ্চ মাত্রার সুগন্ধি ব্যবহার থেকে বিরত
থাকুন।
* যেকোন প্রকার স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ
এড়িয়ে চলুন।
* বাসায় বিড়াল, কুকুর বা অন্য
কোনো প্রাণী পোষা থেকে বিরত থাকুন।
* ঘর ঝাড়ু দেওয়ার সময় মাস্ক ব্যবহার করুন
বা গামছা দিয়ে মুখ ঢেকে রাখুন।
* মশার কয়েলও শ্বাসকষ্ট
সৃষ্টি করে থাকে এর থেকে নিরাপদ
দূরত্বে অবস্থান করুন।
* স্প্রে করার সময় নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান
করুন কারণ এটাও বেশ ক্ষতিকর।
* যে কোনো উপায়ে ধূমপান পরিহার
করা অপরিহার্য।
* ঠান্ডা পানি এবং শীতল খাবার গ্রহণ
করা পরিহার করুন।
* বাসা বাড়িতে ফ্রীজে রাখা খাবার
ভালো করে গরম করে গ্রহন করুন।
* পুরাতন বই পত্র এবং বিছানা বা কার্পেট
ঝেড়ে নেওয়ার সময়ও মাস্ক ব্যবহার করুন
বা গামছা দিয়ে মুখ ঢেকে রাখুন।
* শীতকালে লেপ-তোষক ভাল
করে রোদে শুকিয়ে ব্যবহার করুন।
* শীতের সময় শীতবস্ত্র ধুঁয়ে ব্যবহার করুন ।
* শীত থেকে বাঁচতে উলেন কাপড়ের
পরিবর্তে সুতি অথবা জিন্সের কাপড়
ব্যবহার করুন।
* ছোট বা বড় ফুল ধরা গাছের নিচে বা তার
আশেপাশে বসবেন না । ফুলের
পাপড়ি আপনার শ্বাসকষ্ট বাড়াবে।

* রান্না করার সময় মশলার ঝাঁঝাঁলো গন্ধ
এড়াতে মাস্ক বা শুকনো কাপড় ব্যবহার
করুন।
* ঘরে যাতে তেলাপোকা এবং ছারপোকা বাসা বাধতে না পারে সেদিকে দৃষ্টি রাখুন।
* লক্ষ্য রাখুন কি কি কারণে আপনার
এলার্জি, এ্যাজমা ও শ্বাসকষ্ট
বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত
নিন আরো কি কি করা দরকার।

যেসব খাবার পরিহার করবেন :-

* ইলিশ মাছ, চিংড়ি, গরুর মাংস, দুধ, হাঁসের
ডিম (সাদা অংশ), মিষ্টি কুমড়া, কচু,
বেগুন, আপেল, কলা এ সকল খাদ্য আপনার
এলার্জি ও শ্বাসকষ্ট বাড়িয়ে দিবে। তাই
এসব থেকে সাবধান থাকুন।
যা যা পালন করার চেষ্টা করবেন :-
* সবসময় হাসি-খুশি থাকার চেষ্টা করুন।
* ভয়, হতাশা ও চিন্তাগ্রস্থ হবেন
না কখনো । বিষয়টা ইতিবাচক
দৃষ্টিতে নিন।
* ভুলে যান যে আপনার এ্যাজমা ও
শ্বাসকষ্ট সমস্যা রয়েছে।
* শ্বাস গ্রহনের পর প্রায় পনের সেকেন্ড
শ্বাস ধরে রাখার অভ্যাস করুন।
* প্রতিদিন কিছু সময় শ্বাসের ব্যায়াম
করার চেষ্টা করুন।
* সুযোগ পেলে কিছুটা সময়
জোরে জোরে শ্বাস নিন।
* দুই ঠোঁট শীষ দেওয়ার
ভঙ্গিতে এনে ধীরে ধীরে মুখ দিয়ে শ্বাস
ছাড়ুন।
   * শ্বাসকষ্ট বেশি হলে বা শ্বাসকষ্ট
না কমলে দেরী না করে চিকিৎসকের
পরামর্শ নিন।
0 comments

ফ্রী কল করুন দেশে বিদেশে আনলিমিটেড ১ টাকাও লাগবেনা !



আপনারা মোবাইল থেকে সম্পূর্ণ
ফ্রী তে দেশে এবং বিদেশে কল করতে পারবেন। তারপর
আবার আনলিমিটেড!! আসলে এইটা একটা অ্যান্ড্রয়েড
অ্যাপ । আপস টার নাম হল BIGO । আপসটি তে রয়েছে চরম
সব সুবিধা!! ত চলুন এক নজরে আপস টির জনম
কুণ্ডলী জেনে আসি!!!
BIGO কি?

১. Bigo হল একটি অ্যান্ড্রয়েড Voip কলিং অ্যাপ ।
Bigo ব্যবহার করব কেমন করে?
১. Bigo ব্যবহার করতে চাইলে আপনার অবশ্যই
একটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস থাকতে হবে।
২. আপনার মোবাইল নাম্বার
টি দিয়ে একটি Bigo অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন করতে হবে।
৩. তারপর নম্বর ডায়াল করে কল দিতে হবে।
কেন Bigo ব্যাবহার করবেন?
১. Bigo তে চলছে এক চরম অফার! আপনি নিবন্ধন করার
সাথে সাথে পেয়ে যাবেন ১১৬০ পয়েন্ট।
২. প্রতি মিনিট এর জন্য ১১ পয়েন্ট কাটা হবে Bangladeshi
Number এ।
৩. বিভিন্ন দেশের কল রেট বিভিন্ন, যেমন Chaina এর জন্য
প্রতি মিনিট মাত্র ১ পয়েন্ট।
৪. প্রতি বার এর কল এ নাম্বার পরিবর্তন হয়ে যায়।
৫. যাকে কল দিবেন তার BIGO থাকতে হবে না।
৬. প্রতিবারের লগইন এ পেয়ে যাবেন ২০ পয়েন্ট করে।
৭. কোন বন্ধু কে INVITE করলে পেয়ে যাবেন ২০০ পয়েন্ট।
৮. LIBON এর মত কল কথা আটকে যাবে না।
৯. কথা খুবই পরিস্কার ।
১০. Bigo থেকে Bigo তে করতে পারবেন ফ্রী Ultra HD
ভিডিও কল।
১১. প্রতি মাসে পেয়ে যাবেন ১১৫২ ক্রেডিট!!!

Bigo সম্পর্কে কিছু কথা;
# সর্বউচ্চ কোয়ালিটি তে কল করতে ৩জি/৩.৫জি/৪জি/
ওয়াইফাই ব্যবহার করুন। ২জি তে Bigo ব্যবহার করে কল
আটকে গেলে বা কথা শোনা না গেলে আমি বা Bigo
কেউ ই দোষী না ।
Google play store থেকে এখনই সার্চ দিয়ে নামিয়ে নিন।
0 comments

আপনার গার্লফ্রেন্ড অন্য কারো সাথে কথা বলে কিনা?



আপনার কি সন্দেহ আপনার গার্লফ্রেন্ড এর উপর ।
আপনি কি মনে করেন আপনার গার্লফ্রেন্ড অন্য
কারো সাথে কথা বলে । আপনি কি জানতে চান
কি কথা বলে তাহলে এই অ্যাপস আপনার জন্যই । এই
অ্যাপসটি আপনার গার্লফ্রেন্ড এর ফোনে ইন্সটল করে দিন
ব্যাস আপনার কাজ শেষ । এখুন শুনন আপনার গার্লফ্রেন্ড
কি কথা বলে অন্যদের সাথে ।
যেভাবে কাজ করেঃ আপসটি প্রথমে ফোন এর সকল কল রেকর্ড
করে তারপর আপনি রেকর্ড এর জন্যে অনুরোধ
করলে আপসটি সকল রেকর্ড সার্ভারে আপলোড করে দেই ।
সুবিদা :
অ্যাপসটির আইকন হাইড হয়ে থাকে ।
খুব অল্প মেগাতে রেকর্ড করে প্রতি মিনিট ১০০ কেবি
রেকর্ড এর সময় কোন শব্দ করে না । তাই আপনার গার্লফ্রেন্ড
বুঝতেও পারবে না ।
যেভাবে কাজ করাবেনঃ
প্রথমে অ্যাপসটি ফোনে ইন্সটল করে দিন । অ্যাপসটি ওপেন
করে ইমেইল আইডি আর পিন দিয়ে রেজিস্টার করে দিন
তারপর এখানে এসে আপনার পিন ও আইডি দিয়ে লগইন
করে রেকর্ড শুনুন । ভালো থাকবেন । যে কোন সমস্যায় কমেন্ট
করুন
Size:2 MB
Type: Apk
Download : Free
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
0 comments

পাওয়ার বাটনের ব্যবহার না করেই স্ক্রীন অন করুন-মেগা পোস্ট



সকল এন্ড্রয়েড ফোনের একটি পাওয়ার বাটন থাকে,যার মাধ্যমে স্ক্রীন অন/অফ করা হয়।কিন্তু এই বাটনের অধিক
ব্যবহারের ফলে বাটনটি নষ্ট হয়ে যায়।আপনার মোবাইলের পাওয়ার বাটন ব্যবহার না করেও একটি  এপের মাধ্যমে স্ক্রীন আনলক
করা যায়।
এপটার নাম:ভলিউম বাটন আনলকার
সাইজ মাত্র ২.৫ এম্বি
এই এপের মাধ্যমে ভলিউম বাটন দিয়ে স্ক্রীন আনলক করা যায়।আপনাদের
অবস্থা যেন আমার বন্ধুর মতন না হয় তাই আপনাদের জন্য এপ টি নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম।এপটি নিচের
দেয়া লিংকে থেকে ডাউনলোড করে ফেলুন,আর পাওয়ার বাটন নষ্ট হওয়া থেকে বাচান!এপটি Open করে নিচের ছবির মত সেটিং করে নিন।
লিংক: এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করুন।
0 comments

সৌদি আরবে পারিবারিক ভিসার জন্য এখন অনলাইন আবেদন করা যাবে।



পারিবাবিক ভিসার জন্য এবার আর ভাবনা করতে হবে না সৌদি আরবে বসবাসরত বিভিন্ন দেশের প্রবাসিদের। কেননা এখন এ ভিসার জন্য অনলাইনে তারা আবেদন করতে পারবেন। এর ফলে অভিবাসিদের জন্য তাদের স্ত্রী ও অপ্রাপ্ত বয়স্ক সন্তানের ভিসা পাওয়া অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে।

বুধবার সৌদি আরবের ডেপুটি ক্রাউন প্রিন্স এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন নায়েফ অনলাইনের এ সেবা কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। নিবন্ধন করার জন্য প্রার্থীকে কিছু শর্ত মেনে অনলাইনে ফরম পুরণ করতে হবে। এতে তাদের ব্যক্তিগত তথ্য যেমন, ইকামা নম্বর, ইমেইল ঠিকানা, পছন্দের ভাষা, মোবাইল নম্বর ইত্যাদি উল্লেখ করতে হবে।

জানা গেছে, যাবতীয় শর্ত পূরণের করার পর তাকে একটি পরিচিতি ও পাসওয়ার্ড দেয়া হবে। গ্রাহকরা চাইলে মন্ত্রণালয়ে গিয়েও তাদের ফরম পুরণ করতে পারবেন। ভিসা তাদেরই দেয়া হবে যারা তাদের পরিবার সৌদিতে আনার যোগ্যতা অর্জন করেছে।

অভিবাসি বিষয়ক সংস্থার মহাপরিচালক সালমান আল শোহিওয়াইন গণমাধ্যমকে জানান, এর মাধ্যমে কাগজপত্র সংক্রান্ত সমস্যাগুলি কমে আসবে। পাশাপামি অভিবাসিদের জন্য সুবিধা যে তাদের আর কষ্ট করে মন্ত্রণালয়ের কার্যালয়ে আসতে হবে না। সূত্র : আরব নিউজ
0 comments

যৌনতা বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান




নারীর যৌনাঙ্গ
নারীর যোনি হলো একটি সুড়ঙ্গ পথের মতো যা যোনিদ্বার থেকে জরায়ু পর্যন্ত প্রসারিত। নারীর জীবনে তার যোনিতে নানা পরিবর্তন ঘটে । শিশুদের যোনি পূর্ণ বয়স্কা নারীর যোনি থেকে ভিন্ন। শিশুকন্যার মাসিক শুরু হয়নি এমন কন্যার যোনির পাশের পর্দাটি পূর্ণবর্তী নারীর তুলনায় পাতলা হয়। এ পরিবর্তন ঘটে ইস্ট্রোজেন  হরমোনের ফলে যা নির্গত হয় ডিম্বাশয় থেকে। যৌনক্রিয়া এবং   সন্তান জন্মের ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে নারী যোনি।
 
নারী যোনি হলো একটি নালি যা প্রায় পৌনে ৩ ইঞ্চি থেকে সোয়া ৫ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা, যার চারপাশে থাকে আঁশ ও পেশির কলা, কিন্তু স্কোয়ামাস এপিথেলিয়াম নামক কোষের স্তরের দ্বারা আবৃত থাকে, এ নালির প্রাচীরগুলো স্বাভাবিকভাবে একে অপরের ওপর ভেঙে পড়ে এবং তাতে নানা ভাঁজ সৃষ্টি হয়। এর ফলে সহবাস বা সন্তান প্রসবের সময় নারী যোনি সমপ্রসারিত হতে পারে। মূত্রনালি নারী যোনির সম্মুখ ভাগে থাকে এবং মলদ্বার থেকে যোনির উপরের দিকে তৃতীয় স্তরে পৌঁছেছে। পায়ু যোনি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকে এক ধরনের তন্তুবিশিষ্ট পেশির দ্বারা। নারী যখন সন্তান ধারণক্ষম থাকে তখন যোনি থেকে নির্গত রসে অম্লত্বের ভাব থাকে। যার ফলে যোনিতে ক্ষতিকারক রোগজীবাণু বৃদ্ধি পাবার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কিন্তু নারী ঋতুবর্তী হবার আগে বা ঋতু বন্ধ হওয়ার বা Menopause হবার পরের বছরগুলোতে ক্ষারধর্মী রস নির্গত হয়। এই অবস্থায় রোগজীবাণু বেড়ে উঠতে পারে এবং যোনিতে এক ধরনের রোগ দেখা দিতে পারে যার নাম অ্যাট্রোফিক ভ্যাজাইনাইটিস। নারী যোনির প্রাচীরগুলো খুব পিচ্ছিল হয়ে থাকে সার্ভিক্স বা গর্ভাশয়ের সংকীর্ণ অংশ এবং বার্থোলিন গ্রন্থির রসক্ষরণের ফলে। যৌনক্রীড়ার সময় নারী যোনির এপিথেলিয়াম থেকে নারী যোনির নালিতে প্রবেশ করে এই ক্ষরিত রস। সব নারীর ক্ষেত্রে নারী যোনি থেকে এক ধরনের ক্ষরণ হওয়াটা স্বাভাবিক।

এ ক্ষরণের বৃদ্ধি ঘটে ভ্রূণ সৃষ্টির মুহূর্তে বা অধিক যৌন উত্তেজনাকালে। সতীচ্ছদের অন্য নাম কুমারীচ্ছদ। গ্রিসের বিবাহের দেবী হাইমেনের নামানুসারে এ নামকরণ করা হয়। সতীচ্ছদের শারীরবৃত্তির গুরুত্ব কী এবং কতটা তা আজও সঠিকভাবে জানা যায়নি। তবে তা সব জাতির সভ্যতা ও সংস্কৃতিতে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে কুমারীত্বের প্রতীক হিসেবে। সতীচ্ছদ নানা আকারে ও আকৃতির হতে পারে এবং কুমারিত্বের সঙ্গে এর তেমন কোনো সম্পর্ক নেই। সাধারণত সতীচ্ছদ খুবই পাতলা ত্বকের ঝিল্লি বিশেষ, যা সহজেই ছিন্ন হওয়া সম্ভব, মিলনকালে পুরুষের বিশেষ অঙ্গের চাপ ছাড়াও-

দৌড় ঝাঁপ
ব্যায়াম
ঘোড়ায় চড়া
সাইকেল চালানো এবং
আত্মরতি করার ফলেও সতীচ্ছদ ছিন্ন হতে পারে।
নারীর বিশেষ অঙ্গের রক্ত বন্ধ করার জন্য কাপড় বা তুলার ন্যাপকিন ব্যবহারে অর্থাৎ ট্যাম্পুন ব্যবহারে নারীর সতীচ্ছদ ছিন্ন হতে পারে। কুমারিত্বের প্রতীক না হলেও প্রায়ই দেখা যায় প্রথম যৌনমিলনের সময় সতীচ্ছদ ছিন্ন হয়। সাধারণের মধ্যে একটা বিশ্বাস প্রচলিত আছে যে, সতীচ্ছদ যদি অক্ষত থাকে তবে সেই নারী কখনো কোনো পুরুষের সঙ্গে সহবাস করেনি কিন্তু এ ধারণাও ঠিক নয়। জননেন্দ্রিয়ের এলাকার মধ্যে শুক্রাণু প্রবেশ করলে অতি প্রশ্রয়ের ফলে তা সতীচ্ছদের ছিদ্র দিয়ে ভেতরে চলে যেতে পারে। আর তখন ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।

পর্যায়ভিত্তিক যে রক্তস্রাব প্রথম শুরু হয় জরায়ু থেকে তাকে রজোদর্শন বলে এবং ঋতুচক্রের একটি পর্ব মাত্র যা নিয়ন্ত্রিত হয় মস্তিষ্কের পিটুইটারি গ্রন্থি এবং ডিম্বাশয় থেকে নির্গত হরমোনগুলোর দ্বারা। প্রথম মাসিক হয় যখন ইস্ট্রোজেন পরিমাণ কমে যায়, জরায়ুর গড়ে ওঠা আস্তরণ পরিত্যাগ করে ও তার গুরুত্বপূর্ণ সমর্থন না নিয়েই, তারপর তা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায় এবং রক্ত ও কোষগুলো জরায়ুতে পড়ে জরায়ুর মুখ দিয়ে এবং সেই পথে দেহের বাইরে। পরবর্তী সময়ের মাসিক চক্রের মতো একই ধরনের রক্ত প্রথম রজঃস্রাবে নির্গত হলেও ডিম্বাশয় কোনো পরিণত ডিম্বাণু উৎপাদন করে না। ডিম্বাশয়ের পূর্ণমাত্রায় কাজ করতে সময় লেগে যায় প্রায় কয়েক মাস এমনকি এক বছর ও কমবয়সী মেয়েদের ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছানো না পর্যন্ত। যখন তার সন্তান জন্ম দেয়ার ক্ষমতা পূর্ণ মাত্রায় বিকশিত হয়ে ওঠে যদিও দেহ ও মনের দিক থেকে সে হয়তো পরিণত হয়ে ওঠেনি।
নারীর যোনির কর্মতৎপরতা
নারীর জননেন্দ্রিয়ের বহিঃস্থ অংশগুলোর নাম হলো ভগাঙ্কুর বা ক্লাইটোরিস এবং ল্যাবিয়া অর্থাৎ ভগের ওষ্ঠ যা একত্র করলে নাম হয় ভালভা বা স্ত্রী যোনিদ্বার। নারীর যোনির সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অংশ হলো দুটি ওষ্ঠ বা ল্যাবিয়া। বহিঃস্থ এবং বৃহত্তর ল্যাবিয়া মেজেরো ওষ্ঠটির মধ্যে আছে স্থূল চর্মের আবরণ যা অন্যান্য অংশকে সুরক্ষিত করে রাখে। ওষ্ঠ দুটি ক্রমশ ক্ষীণ হয়ে এসে পেরিনিয়ামের যোনিমুখ এবং পায়ুর মধ্যবর্তী ত্বক মূলে গিয়ে মিশে যায়। উপরে বাইরের দিকে বহিঃস্থ ওষ্ঠটি মিশে যায় চর্বিযুক্ত কলার প্যাডের সঙ্গে যেখানে যৌনকেশ এবং ত্বক থাকে। এই প্যাডটি নরম মাংসল অংশ আবৃত করে রাখে প
0 comments

৮ টি ভুল যা স্বামীরা যৌন মিলনের সময় করে থাকে?



বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় আমাদের দেশের স্বামীরা মিলনের সময় স্ত্রীদের আনন্দ দেওয়ার চেয়ে তাদেরকে লোভনীয় খাদ্যের মত গপাগপ গিলতেই বেশি পছন্দ করে। তাই এদেশের বহু মেয়ের কাছে (সবাই নয়) চরম যৌন সুখ পাওয়া যেন এক বহু আরাধ্যবস্তু। স্বামীদের এই রাক্ষুসে মনো ভাবের কারনেই অনেক সময় দেখা যায় যে তারা তাদের সম্পর্ক  টিকিয়ে রাখতে ব্যর্থ হয়। এমনকি এর ফলে স্বামী স্ত্রীর বন্ধনও ধ্বংসের মুখে পড়ে যাচ্ছে, পরকীয়া প্রেমের সূত্রপাত ঘটছে। এর প্রধান কারনই হচ্ছে যৌন মিলনে ও স্ত্রীরদের যৌন ইচ্ছা- আকাঙ্খা সম্পর্কে স্বামীদের স্বচ্ছ ধারনার অভাব থাকা।

বিদেশি ভাষায় এসব বিষয়ে অনেক বই পত্র থাকলেও বাংলায় তেমন নেই বললেই চলে। তাই কিছু বিদেশি বইয়ের সাহায্য নিয়ে  অভিজ্ঞতা থেকে যৌন মিলনের সময় স্বামীদের যে সকল ভুলের কারনে তাদের স্ত্রীদের বিরাগভাজন হতে হয় তার কয়েকটি সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরলাম।
সময়ের অভাবে আপাতত এসকল ভুলের প্রতিকার ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন জানার
বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত লিখতে পারলাম না। তবে আগামীতে সম্পুর্ন বাংলায়
একটা সারগর্ভ সেক্স গাইড  এই সাইটে আপলোড দিবো।

তার জন্য আপনাদের কিছু দিন অপেক্ষা করতে হবে। আপাতত এই বিষয় গুলো আগে জেনে নিন

০১ প্রথমে চুমু না খাওয়া




যৌন মিলনের শুরুতেই সঙ্গিনীকে আদরের সাথে চুমু
না খেয়ে তার যৌনকাতর
স্থানগুলোতে (স্তন, যোনি, নিতম্ব,
নাভী ইত্যাদি) চলে গেলে তার
ধারনা হতে পারে যে আপনি তাকে টাকা দিয়ে ভাড়া করে দ্রুত
সেই টাকা উসুল করার চেষ্টা করছেন।
গভীরভাবে ভালোবাসার
সাথে সঙ্গিনীকে চুমু খাওয়া দুজনের
জন্যই প্রকৃতপক্ষে এক অসাধরন
যৌনানন্দময় যৌন মিলনের সূচনা করে।

০২ প্রথম থেকেই জোরে জোরে স্তন টিপা




বেশীরভাগ সময়ই দেখা যায়
স্বামীরা স্ত্রীর স্তন হাতের
কাছে পাওয়া মাত্রই এমনভাবে টিপা শুরু
করে যেন ময়দা মাখাচ্ছে। কিছু
Extreme মেয়ে এরকমটা পছন্দ
করলেও বেশীরভাগ মেয়েই চূড়ান্ত
উত্তেজিত হওয়ার আগে এরকম
করাতে বেশ ব্যথা পায়। তাই
প্রথমে নিজের উত্তেজনাকে একটু
দাবিয়ে রেখে হলেও ধীরে ধীরে আদরের
সাথে ওর স্তনে হাত
বুলিয়ে বুলিয়ে টিপা শুরু করতে হবে।
তবে মেয়েই যদি জোরে টিপতে বলে তবে সেক্ষেত্রে কোন
সমস্যা নেই।

০৩ স্তনের বোটায় কামড় দেয়া




কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া প্রায় কোন মেয়েই
সরাসরি তাদের স্তনের বোটায় কামড়
খেতে পছন্দ করে না।
স্বামীরা মনে করে এখানে কামড়
দিলে স্ত্রীকে বেশি বেশি উত্তেজিত
করে তোলা যায়। হ্যা কথাটা আংশিক
সত্যি। তবে এর সবচেয়ে ভালো উপায়
হল। প্রথমে মুখের ভিতরে যতটুক
পারা যায় স্তনটা পুরো বা আংশিক
ভরে নিতে হবে তারপর হাল্কা করে দাত
বুলানোর মত করে মুখ থেকে স্তনটা বের
করতে করতে নিপলে আলতো ভাবে দুই
দাঁতের ছোয়া লাগাতে হবে।

০৪ আঙ্গুল দিয়ে স্তনের বোটা মোড়ানো




অনেক স্বামী এমনভাবে স্ত্রীর বোটা আঙ্গুল
দিয়ে মোড়ায় যেন তারা রেডিও টিউন করছে।এটা ঠিক নয়।
হতে পারে বোটা স্ত্রীরদের স্তনের
সবচেয়ে স্পর্শকাতর স্থান, কিন্ত শুধুই
বোটায় এরকম করলে সেটা আনন্দদায়ক
নয়, বরং কিছুটা যন্ত্রনাদায়ক (Teasing) ।

তাই একহাতের আঙ্গুলে বোটা নিয়ে খেলার সময় অন্য
হাত দিয়ে সম্পুর্ন স্তনের উপরও নজর রাখতে হবে।

০৫ স্ত্রীর দেহের অন্যান্য অঙ্গের দিকে মনোযোগ না দেয়া




যৌন মিলনের সময়
স্বামীদের একটা কথা সবসময়
মনে রাখতে হবে যে স্ত্রীরদের স্তন,
যোনি আর নিতম্ব এই তিনটিই তাদের
একমাত্র যৌনকাতর স্থান নয়।
স্বামীদের মূল যৌন কাতর অঙ্গ তাদের
দেহের মাত্র কয়েকটি স্থানের
মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও স্ত্রীরদের প্রায়
পুরো দেহই স্পর্শকাতর (স্ত্রীরদের দেহের
কোন কোন অংশ গুলো বেশি যৌনকাতর
তা আপাতত এই সংক্ষিপ্ত রচনায় আর
ব্যাখ্যা করছি না।)।তাই তার দেহের
এমন একটি স্থানও যেন
না থাকে যেখানে স্বামীর ঠোটের
বা হাতের স্পর্শ যায়নি।

০৬ স্বামীদের হাত আটকে যাওয়া




স্ত্রীর যদি আক্রমনাত্নক
(Aggressive) যৌন মিলন পছন্দ
করে অথবা স্বামী নিজেই চরম উত্তেজিত
হয়ে মেয়ের যোনি, স্তন ইত্যাদি স্পর্শ
করার জন্য পাগলের মত
হাতরাতে থাকে তবে স্ত্রীর
প্যান্টি বা ব্রা তে তার হাত
আটকে যেতে পারে। ফলে বাধ্য
হয়ে থেমে সেটা ছাড়ানোর
চেষ্টা করতে গিয়ে যে রোমান্টিক
যৌনতার একটা আবেশ (Mood)
তৈরী হয়েছিল তা নস্ট হয়ে যেতে পারে।
তাই বেশি Aggressive যৌন মিলন শুরুর
আগেই ব্রা-প্যন্টি খুলে নেওয়া ভালো।

০৭ ভগাঙ্কুরে আক্রমন




অনেক স্বামীই স্ত্রীর যোনিতে আঙ্গুল দিয়ে ঘষতে গিয়ে  তার
ভগাঙ্কুরে (clitoris)
জোরে জোরে আঙ্গুল
ঘষে, বলতে গেলে আক্রমনই করে বসে।
যারা জানেন না তাদের জন্য
বলছি ভগাঙ্কুর হলো স্ত্রীরদের
সবচেয়ে যৌনকাতর স্থানগুলোর একটি।
এর অবস্থান হল যোনির ফুটোর
আশেপাশে যে পাতলা চামড়ার মত অংশ
(labia) আছে তার উপরের দিকে,
মেয়েদের প্রস্রাবের রাস্তার নিচে।
মেয়েরা যৌনত্তেজিত হলে এই
স্থানটি শক্ত হয়ে একটু ফুলে যায়
ফলে তা সহজেই দেখা যায়। এই
স্থানটি চরম স্পর্শকাতর হলেও
এতে জোরে
0 comments

বোর্ড পরীক্ষার সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে আপনার করনীয়



একটি ছাত্রের শিক্ষাজীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ সার্টিফিকেট আর তা হারিয়ে গেলে ভীষণ চিন্তায় পড়ে যান অনেকেই। কী করবেন, কিভাবে সার্টিফিকেট ফিরে পাবেন তা বুঝতে পারেন না। সার্টিফিকেট বা এ ধরনের মূল্যবান শিক্ষাসংক্রান্ত কাগজপত্র হারালে বা নষ্ট হয়ে গেলে ঘাবড়ানোর কিছু নেই।

প্রথমে যা করবেনঃ

সার্টিফিকেট, নম্বরপত্র বা প্রবেশপত্র হারিয়ে গেলে দেরি না করে এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। এর জন্য প্রথমে আপনার এলাকার নিকটবর্তী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে হবে।

জিডির একটি কপি অবশ্যই নিজের কাছে রাখতে হবে। এরপর যেকোনো একটি দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে। বিজ্ঞপ্তিতে নাম, শাখা, পরীক্ষার কেন্দ্র, রোল নম্বর, পাসের সাল, বোর্ডের নাম এবং কিভাবে আপনি সাটিফিকেট, নম্বরপত্র অথবা প্রবেশপত্র হারিয়েছেন তা সংক্ষেপে উল্লেখ করতে হবে।

থানায় জিডি ও পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর আপনাকে যেতে হবে যে বোর্ডের অধীনে পরীক্ষা দিয়েছেন সেই শিক্ষা বোর্ডে। শিক্ষাবোর্ডের ‘তথ্যসংগ্রহ কেন্দ্র’ থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহের পর নির্ভুলভাবে পূরণ করতে হবে। এরপর নির্ধারিত ফি সোনালী ব্যাংকের ডিমান্ড ড্রাফটের মাধ্যমে বোর্ডের সচিব বরাবর জমা দিতে হবে। টাকা জমা হওয়ার পর আবেদন কার্যকর হবে। আবেদনপত্রের সঙ্গে মূল ব্যাংক ড্রাফট, পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির কাটিং ও থানার জিডির কপি জমা দিতে হবে।

আবেদনপত্রে যা পূরণ করতে হবেঃ

আবেদনপত্র পূরণের ক্ষেত্রে প্রথমেই উল্লেখ করতে হবে আপনি কোন পরীক্ষার (মাধ্যমিক না উচ্চমাধ্যমিক) কী হারিয়েছেন এবং কী কারণে আবেদন করছেন। আবেদনপত্রের বিভিন্ন অংশে ইংরেজি বড় অক্ষরে এবং বাংলায় স্পষ্ট অক্ষরে পূর্ণ নাম, মাতার নাম, পিতার নাম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম, রোল নম্বর, পাশের বিভাগ/জিপিএ, শাখা, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, শিক্ষাবর্ষ এবং জন্মতারিখ সহ বিভিন্ন তথ্য লিখতে হবে।

পরবর্তী অংশে জাতীয়তা, বিজ্ঞপ্তি যে দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে সেটির নাম ও তারিখ এবং সোনালী ব্যাংকের যে শাখায় ব্যাংক ড্রাফট করেছেন সে শাখার নাম, ড্রাফট নম্বর ও তারিখ উল্লেখ করতে হবে। আবেদনপত্রে প্রতিষ্ঠান প্রধানের সুপারিশের প্রয়োজন হবে। এতে তার দস্তখত ও নামসহ সিলমোহর থাকতে হবে। আর প্রাইভেট প্রার্থীদের আবেদনপত্র অবশ্যই গেজেটেড কর্মকর্তার স্বাক্ষর ও নামসহ সিলমোহর থাকতে হবে।

নষ্ট হয়ে যাওয়া সনদপত্র/নম্বরপত্র/একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্টের অংশবিশেষ থাকলে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে না বা থানায় জিডি করতে হবে না। এ ক্ষেত্রে আবেদনপত্রের সঙ্গে ওই অংশবিশেষ জমা দিতে হবে। তবে সনদে ও নম্বরপত্রের অংশবিশেষে নাম, রোল নম্বর, কেন্দ্র, পাশের বিভাগ ও সন, জন্ম তারিখ ও পরীক্ষার নাম না থাকলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না। আর বিদেশি নাগরিককে ব্যাংক ড্রাফটসহ নিজ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

কত টাকা লাগবেঃ

সাময়িক সনদ, নম্বরপত্র, প্রবেশপত্র ফি (জরুরি ফিসহ) ১৩০ টাকা। এ ছাড়া ত্রি-নকলের জন্য ১৫০ টাকা এবং চৌ-নকলের জন্য ২৫০ টাকা ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে জমা দিতে হয়।
0 comments

স্যামসাং ফোনের সকল তথ্য আর সিক্রেট কোড এক অ্যাপ এ



স্যামসাং ফোন ব্যবহারকারীদের জন্য আজ নিয়ে এলাম দুর্দান্ত এক অ্যাপ। এর সাহায্যে আপনি আপনার ডিভাইসের সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে পারবেন। এতে রয়েছে স্যামসাং ডিভাইসের সব সিক্রেট কোড জানার বিষয়ে বিস্তারিত উপায়।


বিশেষ যা যা জানা যাবে,

১) আপনার ফোনটি আসল কি নকল

২) এর হেড ফোন ডিভাইসে কয়বার লাগানো হয়েছে এবং খোলা হয়েছে

৩) এর চার্জ স্লট কয়বার লাগানো হয়েছে

৪) এতে থাকে এস প্যান কয়বার খোলা হয়েছে

৫) এর বিভিন্ন সিক্রেট কোড

৬) এর তৈরির স্থান

৬) বুট লোডার

৭) ব্যাটারি স্টেটাস

৮) মডেল

৯) ডিভাইস টাইপ

১০) টক টাইম

১১) আইএমই

এসব ছাড়াও আরো যা যা জানা যাবে-

▪ GENERAL INFO:
– Manufacturer / Brand
– Phone Model
– Device Type
– Product Name
– Country of Origin
– Manufacturing Date
– Knox Warranty Void

▪ CSC INFO:
– Original CSC Code
– Firmware’s CSC Code
– Active CSC Code
– CSC Country
– CSC Country ISO
– CSC Product Code

▪ DEVICE ID:
– IMEI
– Serial No.
– Samsung Serial Number

▪ FIRMWARE INFO:
– Bootloader Version
– Baseband Version
– PDA Version
– CSC Version

▪ OS INFO:
– Changelist
– Build Number
– Build Fingerprint
– Build Description
– Build Date
– Android Version

▪ MISC INFO:
– Colour / Internal Storage
– Hardware / Board
– Platform / Chip
– Modem Board
– Hardware Revision
– Mobile Operator Name
– Mobile Network Code

তো আর দেরি কেনো? এখনই নামিয়ে নিন প্লে স্টোর থেকে এই ফ্রি অ্যাপটি। ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

0 comments

ভ্যালেন্টাইন’স ডে’র কিছু অজানা তথ্য



দেখতে দেখতে এসেই গেল বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। ভালোবাসা প্রকাশের জন্য সবচাইতে উপযোগী এই দিনটি সকলেই বেশ আনন্দের সাথে পালন করে থাকেন। কিন্তু এই ভালোবাসা দিবসের সম্পর্কে কতখানি জানেন আপনি? আপনি কি জানেন আগেকার যুগে এই দিবসে মেয়েরা স্বপ্নে ভবিষ্যৎ স্বামীর দেখা পাওয়া জন্য বিদঘুটে সব খাবার খেয়ে থাকতো? এরকমই ভ্যালেন্টাইন’স ডে সম্পর্কে আরও অনেক তথ্য আপনার কাছে একেবারেই অজানা। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক কিছু অজানা তথ্য।

১) প্রতিবছর পুরোবিশ্বে যতো দিবস পালন করা হয় তার মধ্যে সব চাইতে বেশি সংখ্যক মানুষ পালন করে এই ভ্যালেন্টাইন’স ডে অর্থাৎ বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। অন্যান্য কোন দিবসই এতোটা জনপ্রিয়তা পায় নি।

২) মানুষের ধারণা ছিল যদি কোনো নারী ভালোবাসা দিবসে উড়ন্ত রবিন পাখি দেখেন তাহলে তার বিয়ে হবে একজন নাবিকের সাথে। যদি চড়ুই পাখি দেখেন তাহলে একজন গরীব ব্যক্তির সাথে বিয়ে হবে কিন্তু তিনি সুখী হবেন।

৩) ষোলশ শতাব্দীতে সর্বপ্রথম ভ্যালেন্টাইন’স ডে এর জন্য হাতে বানানো কার্ড তৈরি হয়। এরপর ১৮০০ সালে ফ্যাক্টরিতে কার্ড বানানো চালু হয় যদিও কার্ডে রঙ করানো হতো ফ্যাক্টরি শ্রমিকদের দিয়ে।

৪) ইউনাইটেড স্টেটসের প্রায় ১৫% মহিলা যে চকলেট এবং ফুল উপহার পান ভ্যালেন্টাইন’স ডে তে, তারা নিজেদেরকেই নিজেরা এই উপহার পাঠিয়ে থাকেন। কিন্তু তারা আসলে কি সম্পর্কে রয়েছেন, নাকি সম্পর্কে নেই কিংবা বিবাহিতা কিনা তা কেউ জানেন না।

৫) ভিক্টোরিয়ান সময়ে ভ্যালেন্টাইন’সের লাভ সাইনকে অশুভ এবং খারাপ ভাগ্যের প্রতীক ধরা হতো।

৬) ভালোবাসা দিবসে প্রায় ১ বিলিয়ন কার্ডের আদান-প্রদান হয়, যাকে দ্বিতীয় বৃহত্তম কার্ড সেন্ডিং সিজন ধরা হয়।

৭) ফিনল্যান্ডে ভ্যালেন্টাইন’স ডে পালিত হয় না। সেখানে পালিত হয়  ফ্রেন্ড’স ডে। বন্ধুবান্ধবের জন্য ভালোবাসা।

৮) মেডাইভাল যুগে মেয়েরা বিদঘুটে ধরণের অনেক খাবার খেতো ভ্যালেন্টাইন’স ডে তে নিজের ভবিষ্যৎ স্বামীকে স্বপ্নে দেখার আশায়।

৯) রিচার্ড ক্যাডবেরি ১৮০০ সালে সর্বপ্রথম ভ্যালেন্টাইন’স ডে’র জন্য চকলেট বক্স তৈরি করেন।

১০) প্রায় ৩০ মিলিয়ন হার্ট আকৃতির চকলেট বিক্রি হয় প্রতিবছর ভ্যালেন্টাইন’স ডেতে।

১১) ভ্যালেন্টাইন’স ডে তে যতো ফুল কেনা হয় তার মধ্যে ৭৩% কেনেন পুরুষেরা এবং মাত্র ২৭% নারীরা।

১২) অপরদিকে গিফট কেনার ক্ষেত্রে এগিয়ে আছেন মহিলাগণ। প্রায় ৮৫% গিফট কেনেন মহিলারা এবং মাত্র ১৫% পুরুষেরা।

১৩) প্রতিবছর ভ্যালেন্টাইন’স ডে তে শুধুমাত্র ইউনাইটেড স্টেটসেই ১ বিলিয়ন মূল্যের চকলেট বিক্রয় হয়ে থাকে।

১৪) প্রতিবছর ভালোবাসা দিবসে গড়ে প্রায় ২,২০,০০০ টি বিয়ের প্রপোজাল দিয়ে থাকেন নারীপুরুষেরা।
0 comments

ভ্যালেন্টাইন ডে: উৎপত্তি, ক্রমবিকাশ ও দেশপ্রেম



পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্ভেদ্য, সবচেয়ে কোমল, সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত দুরন্ত এক মানবিক অনুভূতির নাম ভালোবাসা। এই ভালোবাসার জন্ম বা উৎপত্তি কখন, কবে ও কোথায় হয়েছিল আজ পর্যন্ত তা জানা সম্ভব না হলেও এটা যে সবসৃষ্টির প্রথম কথা, তা নিশ্চিত বলা যায়। পরম করুনাময় অসীম ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন তাঁর সৃষ্টিতে। সবচেয়ে বেশি ভালোবাসা ও দরদ দিয়ে গড়েছেন এই মানব জাতিকে। জনম জনম ধরে ভালোবাসা সবকিছুকে তুচ্ছ করে নিজের আসনকে করেছে সমুন্নত। বছর ঘুরে এসেছে ১৪ ফেব্রুয়ারি ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ বা ‘বিশ্ব ভালোবাসা দিবস’ সঙ্গে নিয়ে।

ভালোবাসা দিবস নিয়ে আলোচনার আগে জেনে নেয়া যাক বিশ্বজয়ী সেই ১৪ ফেব্রুয়ারির উৎপত্তি ও বিকাশের ইতিহাস। ভ্যালেন্টাইন দিবসের শুরুর কথা নিয়ে রয়েছে অনেক মত। সবচেয়ে প্রতিষ্ঠিত মতটি প্রদান করেছেন কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতিমান গবেষক, অধ্যাপক নিওল লেন্সকি। তার মতে, খ্রিস্ট জন্মের আগে রোমানদের ছিল জয়জয়কার অবস্থা। রোমানরা খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত হওয়ার আগে প্যাগান (পৌত্তলিক) ধর্মের অনুসারী ছিলেন। প্যাগান ধর্মের লোকজন খ্রিঃ পূঃ চতুর্থ শতকে পূর্বপুরুষদের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত লিওপারসালিয়া বা ফেব্রুয়ালিয়া পূজা পালন করতো। এই ফেব্রুয়ালিয়া অনুষ্ঠানের নামানুসারে পরবর্তীতে মাসটির নামকরণ করা হয় ফেব্রুয়ারি। মাসটির ১৩ থেকে ১৫ তারিখ পর্যন্ত ছিল এই পূজা হতো। পূজার উদ্দেশ্য ছিল দেবতার সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমে পুণ্যতা, উর্বরতা ও সমৃদ্ধি লাভ করা। অনুষ্ঠানের মাঝের দিনটি ছিল খুবই আকর্ষণীয়। ১৪ ফেব্রুয়ারি দেবীরাণী জুনোর সম্মানে পবিত্রতার জন্য কুকুর আর উর্বরতার জন্য ছাগল উৎসর্গ করা হতো। উৎসর্গীকৃত কুকুর ও ছাগলের রক্তে রঞ্জিত হয়ে যুবকেরা চামড়ার তৈরী সামান্য পোশাক পরতো। তারপর চামড়ার বেত দিয়ে দেবীর নামে তরুণীদের পশ্চাতে আঘাত করতো। বিশ্বাস করা হতো দেবী এজন্য ওই তরুণীদের উর্বরতা বাড়িয়ে দেবেন। দিনটির আরও একটি বিশেষত্ব হল, এ দিনেই পরবর্তী এক বছর আনন্দ দেয়ার জন্য দেবীর ইচ্ছায় লটারির মাধ্যমে তরুণরা তাদের তরুণী সঙ্গিনীকে পেতেন। প্রথানুযায়ী বড় একটি বাক্সে তরুণীদের নাম লিখে রাখা হতো। সেখান থেকে তরুণরা একেকটি নাম তুলে পরবর্তী বছর লটারী পর্যন্ত নির্বাচিত যুগল একসঙ্গে থাকার সুযোগ পেতেন।

খ্রিস্ট ধর্মের ব্যাপক প্রচার ও প্রসারের ফলে প্যাগান অনুসারীরাও খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত হতে লাগলেন। কিন্তু বিপত্তি সৃষ্টি হয় এই লিওপারসালিয়া পূজাকে কেন্দ্র করে। রোমানরা এই প্রথা বাদ দিতে চাইছিল না। এরই মাঝে ২৬৯ সালে ঘটে যায় আরেকটি ঘটনা। খ্রিস্টান ধর্মযাজক, সমাজ সেবক ও চিকিৎসক স্টিভ ভেলেন্টাইন ধর্ম প্রচারকালে রোমান সম্রাট ক্লাডিউয়াস এর নানা আদেশ লঙ্ঘনের দায়ে গ্রেফতার হন। সম্রাটের যেসব আদেশ তিনি লঙ্ঘন করেছেন তার মধ্যে প্রধানত, রাজার পক্ষ থেকে সেনাবাহিনীকে শক্তিশালী করার জন্য যুবকদের বিয়ে নিষিদ্ধ ছিল। কারণ অবিবাহিত সেনারা যুদ্ধক্ষেত্রে বেশি ধৈর্যশীলতার পরিচয় দিতে পারতেন। কিন্তু স্টিভ ভেলেন্টাইন গোপণে এসব সেনাদের বিয়ের জন্য উদ্বুদ্ধ করতেন ও বিয়ে দিয়ে দিতেন। তাছাড়া জনগণকে ধর্মদ্রোহী করা, সম্রাটের বিপক্ষের যুদ্ধাহত খ্রিস্টান সৈন্যদের চিকিৎসা করা এবং রাষ্ট্রদ্রোহী কর্মকাণ্ডের জন্য সম্রাটের রোষানলে পড়ে গ্রেফতার হন। কারাগারে যাওয়ার পর জনগণের সহানুভূতিতে তিনি আরও জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। এই জনপ্রিয় মানুষটিকে দেখার জন্য প্রতিদিন অগণিত মানুষ কারাগারে যেতেন। তারমধ্যে কারারক্ষীর অন্ধ মেয়ে জুলিয়া ছিলেন অন্যতম। স্টিভ ভেলেন্টাইনের সঙ্গে তিনি প্রায়ই দেখা করতেন এবং দীর্ঘ সময় তার সঙ্গে থাকতেন। একপর্যায়ে স্টিভ ভেলেন্টাইন আধ্যাত্মিক চিকিৎসার মাধ্যমে অন্ধ জুলিয়াকে সুস্থ করে তোলেন। জুলিয়াকে খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত করেন। এ সংবাদে ক্ষিপ্ত হয়ে সম্রাট ২৭০ সালের কোন এক সময়ে জনসম্মুখে স্টিভ ভেলেন্টাইনকে মৃত্যুদণ্ড দেন। বলা হয়ে থাকে দিনটি ছিল ১৪ ফেব্রুয়ারি। স্টিভ ভেলেন্টাইন ফাঁসিকাষ্ঠে যাওয়ার আগে জুলিয়াকে একটি চিঠি লেখেন যার শেষে লেখা ছিল ‘তোমার ভেলেন্টাইনের পক্ষ থেকে’।

এ ঘটনার পর আস্তে আস্তে খ্রিস্টানরা রোম পরিপূর্ণভাবে জয় করে ফেলে কিন্তু ধর্ম প্রসারের ক্ষেত্রে লিওপারসালিয়া পূজাকে কেন্দ্র করে বিপত্তি ঘটতে থাকে। খ্রিস্টান ধর্মগুরু ও রাষ্ট্রনায়কেরা ধর্মপ্রচার ও রাষ্ট্রশাসনের ক্ষেত্রে কৌশলী পন্থা অবলম্বন করে। ৪৯৬ সালে পোপ গিলাসিয়াস রোমান লিওপারসালিয়া বা ফেব্রুয়ালিয়া পুজার নাম ও পদ্ধতি পরিবর্তন করে নিজ ধর্মের যাজক স্টিভ ভেলেন্টাইনের নামে অনুষ্ঠানের নামকরণ করেন। শুরু হয় ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ বা ‘বিশ্ব ভালবাসা দিবস’ এর পথচলা। কিন্তু লটারীর কুপ্রভাবের জন্য মধ্যযুগে সমস্ত ইউরোপে ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ উদযাপন দীর্ঘকাল নিষিদ্ধ ছিল। পরবর্তীতে ইংরেজি সাহিত্যের জনক জিওফ্রে চসার তার পার্লামেন্ট অব ফাউলস(১৩৮২) এর মধ্যে ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ নিয়ে লেখেন। এরপর উইলিয়াম শেকসপি
0 comments

যৌন মিলনের সময় করণীয় কি? জানুন এখান থেকে।



যৌন মিলনের কিছু করণীয় বিষয় আছে যা আমরা জানিনা। তাই যৌন মিলনের সময় আপনার করণীয় কি তা আমরা সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরলাম। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

01

সঙ্গিনীর দেহে প্রবেশ এর পূর্বে আপনার যৌনাঙ্গ দিয়ে তার যৌনাঙ্গে হালকা ভাবে আদর করুন ,সঙ্গীকে জানান যে আপনি এখন প্রবেশকরতে যাচ্ছেন , এরফলে সে আপনাকে ভিতরে নেয়ার জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত হবে ।

02

কক্ষনোই জোর করে ঢুকার চেষ্টা করবেননা , যদি দেখেন যে আপনার সঙ্গিনীর যৌনাঙ্গ আপনাকেনেয়ার জন্য
প্রস্তুত নয় তবে তাকে আশ্বাস দিনযে অসুবিধা নেই , সঙ্গিনীকে রাগ দেখাবেন না । যৌনাঙ্গ সবসময় এক
ধরনের Response নাও দিতে পারে। যদি রাগ দেখান তাহলে পরবর্তীতে সে উত্তেজিত হবার বদলে ভয় পাবে এবং তার মস্তিস্ক Response করতে প্রচুর সময় নিবে ।

03

প্রবেশ এর পর আস্তে আস্তে আদর করুন ,সঙ্গিনীকে মন থেকে ভালোবাসার কথাবলুন , তার সারা শরীরএ হাত বুলান । মনে রাখবেন যে , যদি আপনার সঙ্গী আপনার কাছ থেকে ভালবাসা পূর্ণ শারীরিক আদর লাভ করে তাহলে এটি তার কাছে আনন্দময় মুহূর্ত হিসেবে গণ্য হবে , এবং তা সুখকর স্মৃতি হিসেবে তার মস্তিস্কে জমা হবে ।
ফলাফল হিসেবে পরবর্তীতে যৌন মিলনের সময় তার Response অনেক ভালো হবে ।

04

সঙ্গিনীকে ব্যথা দিবেন না মাঝে মাঝে প্রশ্ন করুন যে তার কেমন লাগছে। যদি দেখেন যে আপনার সঙ্গিনীর যোনি রস কমে আসছে বা শুকিয়ে আসছে তাহলে শেষ করে দিন , জোর করে দীর্ঘায়িত করবেন না ।

05

মিলনের এক পর্যায়ে যখন আপনি অনুভব করছেন যে আপনার একটি শিরশিরেঅনুভূতি হচ্ছে , এবং এইঅনুভূতি আর একটু বাড়লেই আপনার বীর্যপাত হয়েবে , তখন কোমর সঞ্চালন বন্ধ করুন । চুপচাপ সঙ্গিনীর উপর শুয়ে থাকুন এবং তাকে গলায় বা কানে চুমু দিন। চোখ বা চুলের প্রশংসা করুন । আলতো ভাবে তাকে আদর করুন । এতে আপনার মনোযোগ অন্য দিকে সরবে এবং শিরশিরে অনুভূতি কম আবার বাভাবিক হবে । এরপর আবার মিলন শুরু করুন । প্রক্রিয়া টি ২-৩ বার এর বেশী প্রয়োগ করবেন না ।

06

আসন পরিবর্তন করুন । এক এক দম্পতি এক এক আসনে তৃপ্তি বোধ করেন , তাই ধীরে ধীরে জেনে নিন আপনাদের কোন আসন পছন্দ ।সেগুলো প্রয়োগ করুন ।

07

মিলনের সময় যদি অল্প সময়ে নারী সঙ্গির যোনি রস শুকিয়ে আসে , বা পুরুষ সঙ্গির লিঙ্গ তেমন শক্ত না হয় , বা দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায় তাহলে সঙ্গীকে দোষারোপ করবেন না । নিয়মিত যৌন জীবন এর মাঝে মাসে ২-৪ বার এরকম হতেই পারে । সঙ্গীকে জানান যে কোন অসুবিধা নেই ।পরের বার ভালো হবে । প্রত্যেক বার যে পূর্ণ যৌন মিলন করতেই হবে এমন কথা নেই ।

08

এক এক দম্পতি উত্তেজিত হবার এক এক নিয়ম ( যেমন , চুম্বন ,ব্লো-জব ) পছন্দ করেন , জেনে নিন আপনাদের কোনটি পছন্দ । সেটি করুন । একক সিদ্ধান্ত নেবেন না । আপনার সঙ্গী যদি কোনটি পছন্দ না করেন তবে সেটি করবেন না ।

09

আপনার ইচ্ছা করছে কিন্তু আপনার সঙ্গীর করছেনা । তাহলে নিজেকে সংযত করুন।

আমাদের পোস্ট আপনার কাছে ভালো লাগলে শেয়ার করুন।
0 comments

ভালোবাসা দিবসে প্রেমিক/প্রেমিকাকে দিতে পারেন যে ৬টি সুন্দর উপহার



দেখতে দেখতেই এসে পড়েছে ভালোবাসা দিবস। ফেব্রুয়ারীর ১৪ তারিখের এই দিনটিকে পুরা বিশ্বের মানুষ ভালোবাসা প্রকাশের জন্য বিশেষ ভাবে পালন করে। প্রেমিক প্রেমিকারা এই দিনে একে অপরকে উপহার দেয়। আর এই উপহার গুলোতে থাকে তাদের খাঁটি ভালোবাসার ছোঁয়া। এই ভালোবাসা দিবসে আপনার প্রেমিক/ প্রেমিকা কে কি দিবেন ভেবেছেন? আসুন জেনে নেয়া যাক ভালোবাসা দিবসে প্রেমিক/প্রেমিকাকে দিতে পারেন এমন ৬টি সুন্দর উপহার সম্পর্কে।

লাল গোলাপ

যুগ যুগ ধরেই ভালোবাসা প্রকাশ করার অন্যতম একটি মাধ্যম হলো লাল গোলাপ। লাল গোলাপ ছাড়া যেনো সব উপহারই মলিন রয়ে যায়। আর তাই ভালোবাসা দিবসে ফুলের দোকানগুলো জুড়ে থাকে ফুলের রমরমা ব্যবসা। এই ভালোবাসা দিবসে প্রিয় মানুষটিকে একটি লাল গোলাপ কিন্তু অবশ্যই দেবেন।

বই

এখন চলছে বই মেলা। বলা হয়ে থাকে বই মানুষের সবচাইতে ভালো বন্ধু এবং কাউকে দেয়ার জন্য সবচাইতে ভালো উপহার। এইবারের ভালোবাসা দিবসে তে আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে উপহার দিতে পারেন তার পছন্দের কোনো বই। বইয়ের প্রথম পাতায় ভালোবাসা প্রকাশ করে কয়েকটি কথাও লিখে দিতে পারেন তাকে।

মগের মধ্যে নিজেদের ছবি কিংবা নাম

এই ভালোবাসা দিবসে তে মগের মধ্যে নিজেদের সুন্দর একটা ছবি ছাপিয়ে প্রিয়জনকে উপহার দিতে পারেন। নিলক্ষেতে কিংবা কাটাবনের অনেক গুলো দোকানই মগে ছবি ছাপানোর কাজ করে থাকে। এছাড়াও ফেসবুকের কিছু পেজও কাজটি করছে। চাইলে টি শার্টেও ছাপিয়ে উপহার দিতে পারেন নিজেদের ছবি কিংবা নাম।

প্রযুক্তি পন্য

ইদানিং ভালোবাসা দিবসে অনেকেই প্রযুক্ত পণ্য উপহার পেতে এভং উপহার দিতে পছন্দ করেন। সামর্থ্য থাকলে ভালো কোনো স্মার্ট ফোন অথবা ল্যাপটপ দিতে পারেন ভালোবাসার মানুষটিকে। একটু কম বাজেট থাকলে সুন্দর একটি হেড ফোন, মোবাইল কভার কিংবা সুন্দর একটি পেনড্রাইভ দিয়েও চমকে দিতে পারেন প্রিয় মানুষটিকে।

চকলেট বক্স

ভালোবাসা দিবসে তে পুরো বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় একটি উপহার হলো চকলেট বক্স। ভালোবাসার মানুষটির পছন্দ অনুযায়ী একটি সুন্দর চকলেট বক্স উপহার দিয়ে ভালোবাসার সম্পর্কটিকে আরো মিষ্টি করে তুলতে পারেন এই ভ্যালেন্টাইন্স ডে তে।

নিজের হাতে তৈরী উপহার

একটু সময় নিয়ে নিজের হাতেই বানিয়ে নিতে পারেন কার্ড, ফটোফ্রেম কিংবা অন্য কোনো সুন্দর উপহার। নিজের সৃজনশীলতা এবং রুচির সমন্বয়ে তৈরী আপনার এই উপহারটি আপনার ভালোবাসার মানুষটি পছন্দ করবেই।

ডায়াবেটিস হলে কি করবেন...........




আজকের দিনে ডায়াবেটিস একটি সুপরিচিত সাধারণ অসুখ। এই রোগটি শরীরের এমন একটি বিশেষ অবস্থা, যে অবস্থায় মানুষের দেহে রক্তে গ্লুকোজের পরিমান স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকে। কিন্তু দেহ কোষগুলো এই অতিরিক্ত গ্লুকোজকে ব্যবহার করতে পারে না। এই অসুখটি হয় প্রধানত ‘ইনসুলিন’ নামে এক রাসায়নিক পদার্থের অভাবের জন্য। কিভাবে বুঝবেন আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে?

ডায়াবেটিস রোগের সম্ভাবনা আছে, এরূপ সন্দেহজনক লক্ষণগুলো হলঃ

অস্বাভাবিক বেশি মাত্রায় তৃষ্ণা
অস্বাভাবিক বেশি মাত্রায় ক্ষুধা
বার বার প্রস্রাব করা, বিশেষত রাতে।
ক্লান্তি ও ওজন হ্রাস
ক্ষতস্থান দেরিতে শুকানো
চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া
পায়ে অসাড় অনুভূতি
চামড়ায় শুষ্কতা বা চুলকানি ভাব আসা
এক্ষেত্রে দু ধরনের বিশেষ রক্ত পরীক্ষা এই রোগ নির্নয়ে করা হয়- প্রথমটি খালি পেটে এবং দ্বিতীয়টি খাদ্য গ্রহণের পর। এছাড়াও আরও কিছু পরীক্ষা করতে হয় যেমন- ব্লাড সুগার পরীক্ষা, ইউরিন পরীক্ষা, গ্লুকোজ টলারেন্স পরীক্ষা ইত্যাদি।

ডায়াবেটিস রোগের শতকরা ষাট ভাগকে আয়ত্তে রাখা যায় খাদ্যের তালিকায় পরিবর্তন ঘটিয়ে। ডায়াবেটিস রোগীদের হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে তাই চর্বি জাতীয় খাবার যহাসম্ভব বর্জন করা উচিত। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর একবারে বেশি খাবার না খেয়ে সারা দিনে অল্প অল্প খাবার খাওয়া উচিত। এতে করে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

ডায়াবেটিস রোগীরা চিনি, মধু, আখের গুঁড় মোটকথা মিষ্টি জাতীয় কোন খাবার খেতে পারবেন না। তবে ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যাক্তি ইকোয়াল বা স্যাকারিন দ্বারা তৈরি যে কোন মিষ্টি খেতে পারেন। এগুলো দেখলে বা খেলে মনে হবে এতে গ্লুকোজ বা চিনি আছে কারণ এগুলো দিয়ে তৈরি খাবার খেতে মিষ্টি হয়। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে এগুলোতে কোন গ্লুকোজ বা চিনি থাকে না।

সমস্ত প্রকার বায়ুযুক্ত পানীয় যেমন পেপসি, কোক, সেভেন আপ প্রভৃত পানীয়তে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকায় ক্যালোরি সমৃদ্ধ হয় তাই এগুলো পান করা ডায়েবেটিস রোগীদের উচিত নয়। তবে ডায়েট কোক বা পেপসি খাওয়া যেতে পারে, এগুলোতে কোন ক্যালোরি থাকে না।

ডায়াবেটিস রোগীরা বেশি করে সালাদ খেলে ভালো। ভাতের সাথে বা অন্য যে কোন খাবার খাওয়ার সময় সালাদ খেলে খুব উপকার হয়। রসুনের মধ্যে রোগ আরোগ্যকর গুণ আছে। রসুন রক্তের মধ্যে শর্করার স্তর এবং কোলেস্ট্রলের স্তরকে কমাতে সাহায্য করে। তাই ভোর বেলা রসুনের সাথে লবঙ্গ খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের পক্ষে খুবই ভালো।

ডায়াবেটিস রোগ একবারে কখনো সারে না। তবে এটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় সহজেই। এই রোগকে আয়ত্তে আনা যায় খাদ্য নিয়ন্ত্রণ, ব্যায়াম, মানসিকচাপ দমন ইত্যাদি ব্যাপারে সচেতন হয়ে। নিয়মিত ব্যায়াম বা হাঁটার অভ্যাস খুব দরকারী এই রোগে। প্রতিদিন অন্তত আধঘণ্টা বা একঘন্টা নিয়ম করে হাঁটতে হবে তাহলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং রক্তে শর্করার পরিমাণও কমে যাবে।

এমনিতে এটা তেমন কঠিন কোন রোগ না। নিয়ম মেনে চললে আপনিও আর দশটা সাধারণ মানুষের মতোই সুস্থ-স্বাভাবিক একজন। তাই বলে এই রোগ হলে হেলাফেলা করা যাবেনা মোটেও, কঠিন নিয়মের মধ্যে থাকলেই এই রোগ কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে।

(হেলথ বার্তা)
0 comments

স্বপ্নদোষ কি এবং কেন হয়?




স্বপ্নদোষ হলো একজন পুরুষের ঘুমের মধ্যে বীর্যপাতের অভিজ্ঞতা। এটাকে ‘ভেজাস্বপ্ন’ও বলা হয়। ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলেদের এবং প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার প্রাথমিক বছরগুলোতে স্বপ্নদোষ খুব সাধারণ।

তবে বয়ঃসন্ধিকালের পরে যেকোনো সময় স্বপ্নদোষ হতে পারে। এটার সাথে যৌন উত্তেজক স্বপ্নের সম্পর্ক থাকতে পারে, আবার নাও পারে। আবার পুরুষদের উত্থান ছাড়াই স্বপ্নদোষ ঘটতে পারে। ঘুম থেকে জাগার সময় কিংবা সাধারণ ঘুমের মধ্যে যে স্বপ্নদোষ হয়, তাকে কখনো কখনো ‘সেক্স ড্রিম’ বলে। মহিলাদের ঘুমের মধ্যে চরম পুলক লাভের অভিজ্ঞতা ঘটতে পারে।

স্বপ্নদোষের মাত্রা

স্বপ্নদোষের পরিমাণ ভিন্ন ভিন্ন হয়। কিছু পুরুষের টিনএজারদের মতো বেশিসংখ্যক স্বপ্নদোষ হয়, আবার অনেক পুরুষের একবারও হয় না। যুক্তরাষ্ট্রের ৮৩ শতাংশ পুরুষের জীবনে কখনো না কখনো স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা ঘটে। পশ্চিমা দেশগুলোর বাইরের দেশগুলোতে ৯৮ শতাংশ পুরুষের স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা ঘটে। অবিবাহিতদের ক্ষেত্রে, ১৫ বছর বয়সী ছেলেদের সপ্তাহে ০.৩৬ বার থেকে শুরু করে ৪০ বছর বয়সী পুরুষদের সপ্তাহে ০.১৮ বার স্বপ্নদোষ হয়। বিবাহিত পুরুষদের ক্ষেত্রে এই মাত্রা ১৯ বছর বয়সী ছেলেদের সপ্তাহে ০.২৩ বার থেকে ৫০ বছর বয়সী পুরুষদের সপ্তাহে ০.১৫ বার হয়।

কিছু পুরুষ কেবল একটা নির্দিষ্ট বয়সে এ ধরনের স্বপ্ন দেখেন, পক্ষান্তরে অন্য বয়ঃসন্ধিকালের পর থেকেই সারাজীবন এ ধরনের স্বপ্ন দেখতে থাকেন। ঘন ঘন স্বপ্নদোষের সাথে ঘনঘন হস্তমৈথুন করার সুনিশ্চিত সম্পর্ক নেই। বিশ্বখ্যাত যৌন গবেষক আলফ্রেড কিনসে দেখেছেন, ‘ঘনঘন হস্তমৈথুন এবং ঘনঘন যৌন উত্তেজক স্বপ্নের মধ্যে কিছুটা সম্পর্ক থাকতে পারে। সাধারণভাবে যেসব পুরুষের ঘনঘন স্বপ্নদোষ হয়, তারা কম হস্তমৈথুন করেন। এসব পুরুষের কেউ কেউ গর্বিত হন এই ভেবে যে, তাদের ঘনঘন স্বপ্নদোষ হয়, এ কারণে তারা হস্তমৈথুন করেন না। অথচ এদের বেলায় উল্টোটা সত্যি। তারা হস্তমৈথুন করেন না কারণ তাদের ঘনঘন স্বপ্নদোষ হয়।’

একজন পুরুষের স্বপ্নদোষের মাত্রা বেড়ে যায় যদি তিনি টেস্টোসটেরনসমৃদ্ধ ওষুধ গ্রহণ করেন। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, কিছুসংখ্যক বালক টেস্টোসটেরনের মাত্রা বাড়ানোর ফলে তাদের স্বপ্নদোষের মাত্রাও মারাত্মকভাবে বেড়ে গেছে। ১৭ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯০ শতাংশে।

বয়ঃসন্ধিকালে ১৩ শতাংশ পুরুষের প্রথম বীর্যপাতের অভিজ্ঞতা ঘটে স্বপ্নদোষ হিসেবে। তবে অনেকেই প্রথম বীর্যপাত ঘটায় হস্তমৈথুনের মাধ্যমে।
স্বাভাবিকভাবে বীর্যপাতের পরে পুরুষাঙ্গ শিথিল হয়ে যায়। তবে স্বপ্নদোষের ক্ষেত্রে, বীর্যপাতের পরও পুরুষাঙ্গ শক্ত থাকে।
যদিও স্বপ্নদোষ প্রতিরোধ করতে কিংবা বন্ধ করতে বেশকিছু চিকিৎসা রয়েছে, তবে অনেকেই সেই চিকিৎসার মধ্যে যান না। হিক্কার মতো স্বপ্নদোষেরও অনেক ধরনের ঘরোয়া প্রতিষেধক রয়েছে, তবে তার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। তা ছাড়া স্বপ্নদোষ কোনো শারীরিক ক্ষতি করে না বলে এবং কোনো ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করে না করে বলে সাধারণত চিকিৎসা গ্রহণের পরামর্শ দেয়া হয় না।

মহিলাদের ক্ষেত্রে কিনসে দেখেছেন, ৫ হাজার ৬২৮ জন মহিলার মধ্যে প্রায় ৪০ শতাংশ মহিলা তাদের ৪৫ বছর বয়সের সময় কমপক্ষে একবার স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। ওই সব মহিলা কিনসের সাথে এক সাক্ষাৎকারে একথা বলেছেন। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ৮৫ শতাংশ মহিলা তাদের ২১ বছর বয়সের সময় স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। কেউ কেউ ১৩ বছর বয়সে পড়লে এ অভিজ্ঞতা লাভ করেন। যেসব মহিলা ঘুমের মধ্যে চরম পুলক লাভ করেন, সাধারণত তাদের বছরে কয়েকবার এটা হয়। মহিলাদের রতিমোচন হিসেবে ঘুমের মধ্যে যৌন উত্তেজনা জাগে যার মাধ্যমে তারা রতিমোচনের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। পুরুষদের ক্ষেত্রে তাদের স্বপ্নদোষ নির্ণয় করা সহজ, কারণ হলো বীর্য। মহিলাদের যোনিপথে নিঃসরণ রাগ মোচন ছাড়াই যৌন উত্তেজনার চিহ্ন হতে পারে।

স্পারম্যাটোরিয়া
১৮ ও ১৯ শতকে, যদি একজন রোগীর ঘনঘন অনৈচ্ছিক বীর্যপাত হতো কিংবা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিমাণ বীর্য বের হতো তখন তার রোগ নির্ণয় করা হতো স্পারম্যাটোরিয়া বা ‘ধাতুদৌর্বল্য’ বলে। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ এবং অন্যান্য চিকিৎসা যেমনন্ধ খৎনা করার পরামর্শ দেয়া হতো। বর্তমানে কিছু হার্বাল ওষুধ দিয়ে অনেকেই এর চিকিৎসা করলেও তার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।

প্রচলিত ধারণা
অনেক রোগী স্বপ্নদোষ হওয়াকে মারাত্মক রোগ বলে মনে করেন। তাদের ধারণা, যৌবনে এটা একটা প্রধান যৌন সম্পর্কিত রোগ। কেউ কেউ নানা ধরনের চিকিৎসা করানন্ধ এমনকি স্বপ্নদোষ ও হস্তমৈথুনের জন্য প্রচলিত ব্যয়বহুল চিকিৎসা করান। এদের অজ্ঞতার সুযোগ নেন অনেকে। স্বপ্নদোষকে ভয়াবহ রোগ হিসেবে অভিহিত করে রোগীর মনে আতঙ্ক সৃষ্টি করেন।
0 comments

ভিডিও কল ও চ্যাট করুন ফ্রি-তে



প্রযুক্তি দুনিয়ায় অনেকদিন ধরেই শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে গুগল। এটা সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র গুগলের নিরবিচ্ছিন্ন ‘ইউজার ফ্রেন্ডলি’ সেবার জন্য। তাছাড়া ব্যবহারকারীর সুবিধার্থে গুগলের এতো এতো ফিচার রয়েছে যার খবরও রাখেন না অনেকে।

গুগলের তেমনি এক সার্ভিসের নাম ‘হ্যাংআউটস’। যারা ফোনের বিল দিতে দিতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তাদের জন্যই মূলত এই সুবিধা।

হ্যাংআউটসের মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তে ফ্রি-তে ভিডিও কল অথবা ভয়েজ কল করতে পারবেন। শর্ত হচ্ছে শুধু অপর পাশেও গুগল ‘হ্যাংআউটস’ ডাউনলোড করা থাকতে হবে।

তবে অপর পাশে হ্যাংআউটস না থাকলে সরাসরি ফোন নাম্বারেও কল করা যাবে। সেক্ষেত্রে অল্প পরিমাণে টাকা কাটা হবে। এছাড়া ফটো মেসেজ, এমএমএস, ভয়েজ মেসেজ, চ্যাট সুবিধাসহ নানান স্টিকারও ফ্রি-তে পাঠানো যাবে এই হ্যাংআউটসের মাধ্যমে।

এন্ড্রয়েড স্মার্টফোন ও আইওএস এবং ডেস্কটপের জন্য হ্যাংআউটস অ্যাপসটি পাওয়া যাচ্ছে। এন্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা এখানে ক্লিক করে  প্লে স্টোর থেকে সরাসরি ডাউনলোড করে নিতে পারেন হ্যাংআউটস।
0 comments

কি করে সেরা চুম্বন-বাজ হবেন? আবেগী চুমার নিয়মকানুন




চুম্বন একপ্রকার শিল্পকর্ম। সৃষ্টিশীল পদ্ধতি চুম্বনে যোগ করতে পারে অনাবিল আনন্দ। আমরা সবাই ভাবি ‘আমি নিজেই সবছে ভাল চুমুবাজ’! কিন্তু সত্যিকার অর্থে এ ব্যপারে শিউর হবার কোন উপায় নেই। এমনকি আপনি যদি আপনার সঙ্গীর কাছ থেকে আপনার চুমু খাবার স্টাইল সম্পর্কে সুনাম শুনেন তাহলেও সর্বদা তা আরো কার্যকর করার উপায় খোঁজা উচিত।

চুম্বন আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপুর্ন অংশ। স্নেহ ভাজন/সন্তান/একান্ত আপন – সবার প্রতি ভালবাসা প্রকাশের/প্রেম জাগানোর পিছনে চুমার বিস্তর ভুমিকা আছে। তবে আজ আমরা বিবাহিত যুগলে চুম্বন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করবো।

আপনি যদি চুমা এক্সপার্টও হন তবুও আপনার মনে হতে পারে – আপনার চুমার কোয়ালিটি উন্নত করা দরকার, এবং চুমা আবেদনময় করার জন্য কিছু উপায় আছে। চুমার সাথে স্পর্শ অনেক বড় ভুমিকা পরিলক্ষিত হয়েছে।

আপনি যখন আপনার স্ত্রীর ঠোট চুঁষবেন তখন আপনার হাত দিয়ে আলতো করে তার চুলে বিলি কাটতে থাকুন অথবা মাথা ম্যাসেজ করার মত আঙ্গুল চুলের ভাজেঁ সঞ্চালন করতে থাকুন। এ সময় আপনি মাঝে মাঝে তার উরুদেশে আলতো হাত বুলাতে থাকতে পারেন এতে তার শরীরে অতিরিক্ত শিহরন জাগবে।

নারীর কাছে সবছে বিব্রতকর অবস্থা হলো চুম্বনে তীব্রতা। অনেক পুরুষ মনে করে ব্যঘ্রতায় নারী আনন্দ পায়। তাই তার চুম্বনের সময় দাঁত দিয়ে আঘাত করেন এবং নখ দিয়ে সঙ্গীর শরীরে খামচি কাটেন। ব্যঘ্রতা মাঝে মধ্যে অথবা কিছু নারীর হয়তো ভালো লাগতে পারে – তবে অধিকাংশ নারী এটি পছন্দ করেন না। মনে রাখা জরুরী; চুম্বনের মাধ্যমে আপনি আপনার ভালবাসার আবেগপুর্ন বহিঃপ্রকাশ করছেন।

অনেকে আবার মুখের লালা দিয়ে স্ত্রীর মুখমন্ডল স্যাঁস্যাতে করে ফেলেন – আশ্চার্য্য হবার কিছু নেই; এরকম পরিস্থিতি নারীকে অন্তরঙ্গতায় সম্পুর্ন নিরুৎসাহীত করে দেয়। লক্ষ্য রাখতে হবে কোন কারনই যেন আপনাদের আন্তরিক মুহুর্তে একে অন্যের থেকে অমনযোগী করে তোলে।

চুম্বনে গতিও একটি অন্যতম বিবেচ্য বিষয়। যদি আপনার সঙ্গী ধীর যাত্রায় বিশ্বাসী অথবা অল্প সময়ের মধ্যে আপনাকে চরম উত্তেজিত করতে সক্ষম – তাহলে হিসেব করে তার ধরনের সাথে আপনার গতির নিয়ন্ত্রন করুন। চুম্বন শুধু আপনার কিংবা আপনার জীবনসঙ্গীর টেকনিক নয় – দুই জনের ধৈত প্রচেষ্টা সুমিষ্ট ফল। দুইজনের সময়জ্ঞান যখন একই মোহনায় মিশতে সক্ষম হবে তখনি শুধু আনন্দের মহাকাশ ভ্রমন সম্ভব হবে।
আপনি পুরুষ কিংবা মহিলা যে লিঙ্গের-ই হউন – নরম মোলায়েম ঠোঁট সর্বদা বোনাস হিসেবে পরিগনিত।

নারীরা তাদের ঠোটের যত্নে যতটা সচেতন পুরুষ এ বিষয়টিতে তত একটা গুরত্ব দেননা। কেউই ফাঁটা, খসখসে, শুকনো ঠোঁটে চুম্বনে আগ্রহী হয়না – স্বাভাবিক একটা বিবেচনা করুন; যে খাবার দেখতে সুন্দর নয় আমরা কি তা খেতে অতটা আগ্রহী হই? আপনার যদি সর্দি লাগে কিংবা ঠোঁট ফাটা থাকে তাহলে চুম্বন কার্যটি পরবর্তী সময়ের জন্য তুলে রাখুন। ঠোটেঁর যত্ন নিন – সঙ্গীর আগ্রহ আপনা হতেই জন্মাবে।

যদি আপনি প্রাকৃতিক ভাবেই চুম্বন পারদর্শী হন কিংবা অভিজ্ঞতা সাপেক্ষে চুম্বনের ব্যবহার শিখে থাকেন; তবেই সম্পর্কের নীল কষ্টে গোধুলীর মিষ্টি রং ঢালতে সক্ষম হবেন। বিধাতা আমাদের ভালবাসায় অনাবিল মায়া জাগাবে – সে প্রত্যাশা রইলো।
0 comments

ফেইসবুকের A to Z এখানে .......



ফেসবুকের বেশকিছু বিষয় আমরা জানলেও অনেক
বিষয়েই অনেকের তেমন কোনো ধারণা নেই। যাদের
এসকল বিষয়ে ধারণা নেই তাদের এই
পোস্টটি কাজে লাগবে বলে আশা করি।
রেজিস্ট্রেশন করা:
ফেসবুকে যে কেউ রেজিস্ট্রেশন করতে পারে। এজন্য
www.facebook.com সাইটে যান। এবার Sign Up অংশের ফরম পূরণ করে Sign Up বাটনে ক্লিক করুন এবং Security Check এর শব্দদ্বয় লিখে Sign Up বাটনে ক্লিক করলে ফেসবুকের একাউন্ট খোলা হবে। এরপরে ইমেইলে প্রাপ্ত ফেসবুকের মেইলের লিংকে ক্লিক করে ইমেইল ঠিকানা নিশ্চিত করতে হবে।

মোবাইলে ফেসবুক:
ফেসবুকের ভক্তরা চাইলে তাদের GPRS
উপযোগী মোবাইলেও ফেসবুক ব্যবহার করতে পারেন।
এজন্য m.facebook.com ঢুকে স্বাভাবিকভাবে ইমেইল
এবং পাসওয়ার্ড দ্বারা প্রবেশ করতে পারবেন। এর
ইমেইল ঠিকানা ছাড়াও মোবাইল নম্বর ব্যবহার
করে ফেসবুকে একাউন্ট খোলা যায়। এজন্য
m.facebook.com থেকে Need an account? Sign up using your
phone here এর here লেখা লিংকে ক্লিক করুন এবং নাম,
কান্ট্রি কোডসহ মোবাইল নম্বর, পাওয়ার্ড দিয়ে Sign
up করুন। এরপরে ফেসবুক থেকে প্রাপ্ত এসএমএস এর পিন
নম্বরট পরবর্র্তী পেজে দিয়ে একাউন্ট সক্রিয় করুন। এই
একাউন্ট দ্বারা কম্পিউটারে ব্যবহার
করতে চাইলে লগইন করার সময় ইমেইলের স্থলে মোবাইল
নম্বর এবং পাসওয়ার্ড দ্বারা লগইন করতে হবে।
মোবাইল দ্বারা একাউন্ট নিশ্চিত করা:
বন্ধুদের যুক্ত করতে গেলে বা অন্য ক্ষেত্রে Security Check
ডায়ালগ আসে, যা বেশ বিরক্তিকর।
এটা থেকে মুক্তি পেতে Sick of these? এর Verify your
account লিংকে ক্লিক করুন তাহলে Confirm Your Phone
ডায়ালগ বক্স আসবে। এবার Phone Number: এ আপনার
মোবাইল নম্বর লিখে Confirm বাটনে ক্লিক করুন।
তাহলে আপনার মোবাইলে ফেসবুক থেকে কোড
সম্বলিত ম্যাসেজ আসবে, এখানে উক্ত কোড
লিখে Confirm বাটনে ক্লিক করুন। ব্যাস এরপরে আর
Security Check ডায়ালগ আসবে না।
বাংলাতে ফেসবুকের ইন্টারফেস:
সম্প্রতি ফেসবুকের ভাষার তালিকায়
বাংলা ভাষা যুক্ত করা হয়েছে।
ইতিপূর্বে এ্যাপলিকেশন দ্বারা বাংলা ইন্টাফেস
দেখা যেতো। বর্তমানে উভয়
পদ্ধতিতে বাংলা ইন্টারফেসে ফেসবুক দেখা যাবে।
পদ্ধতি ১) ফেসবুকে লগইন করে Accounts Settings এ যান।
এবার Language ট্যাবে গিয়ে Primary Language:
অংশে বাংলা নির্বাচন করলে কিছুক্ষণের
মধ্যে ফেসবুকের চেহারা বাংলাতে রূপান্তরিত হবে।
পদ্ধতি ২) এজন্য www.new.facebook.com/translations
ঠিকানাতে যান এবং Allow বাটনে ক্লিক
করে এ্যাপলিকেশনটি যুক্ত করুন। এবার Set your language
ড্রপডাউন থেকে বাংলা নির্বাচন করুন ব্যস কিছুক্ষণের
মধ্যে ফেসবুকের সকল ইন্টারফেস বাংলাতে আসবে।
বন্ধুদের আমন্ত্রণ জানানো:
বন্ধুদের মেইলের মাধ্যমে আমন্ত্রণ জানাতে Friends
থেকে Invite Friends এ ক্লিক করুন। এবার To: তে বন্ধুদের
ইমেইল লিখে Invite বাটনে ক্লিক করুন। আর যদি আপনার
ইমেইল থেকে বন্ধুদের ইমেইল ঠিকানা আনতে চান
তাহলে Import Email Addresses এ ক্লিক করে বা ইমেইলের
লগোর উপরে ক্লিক করে ইউজার, পাসওয়ার্ড দিয়ে Find
Friends বাটনে ক্লিক করুন, তাহলে মেইলে থাকা সকল
মেইল ঠিকানা আসবে। এবার যাকে যাকে আমন্ত্রণ
জানাতে চান সেই মেইল ঠিকানাগুলো নির্বাচন
করে Add to Invite বাটনে ক্লিক করলে To: তে চলে আসবে।
এছাড়াও Friends মেনু থেকে Find Friends এ গিয়ে বা হোম
পেজে থাকা অবস্থায় ডানের Suggestions
থেকে পছন্দের ব্যাক্তিকে আমন্ত্রণ জানাতে Add as
Friend এ ক্লিক করুন। এছাড়াও নাম বা ইমেইল
ঠিকানা দ্বারা সার্চ করেও আমন্ত্রণ জানাতে পারেন।
আমন্ত্রণ গ্রহন করা:
কেউ আপনকে আমন্ত্রণ জানালে হোম পেজের
ডানে Requests এ দেখা যায়। এখানে ফ্রেন্ড
রিকোয়েষ্ট, প্রুফ ইনভাইটেশন, সাজেশন
ইত্যাদি থাকে। আপনি যেকোন একটিতে ক্লিক
করে Confirm Request পেজ থেকে আমন্ত্রণ গ্রহন
করতে পারেন।
গ্রুফ তৈরী করা এবং যোগ দেওয়া:
স্ট্যাটাসবারে প্রুফ আইকনে ক্লিক করে বা
www.facebook.com/groups.php ঠিকানাতে যান। এবার পছন্দের গ্রুফটির উপরে ক্লিক করে Join this Group এ ক্লিক
করে Add group membership? ডায়ালগ থেকে Join এ ক্লিক
করে গ্রুফে যোগ দিতে পারেন। আর গ্রুফ থেকে বের
হতে Leave Group এ ক্লিক করে Remove group membership?
ডায়ালগ থেকে Remove এ ক্লিক করলেই হবে। এছাড়াও
নিজের একটি গ্রুফ তৈরী করতে চাইলে গ্রুফ পেজ
থেকে +Create a new Group বাটনে ক্লিক
করে পরবর্তী পদক্ষেপ অনুসরণ করুন।
আরো ইমেইল যুক্ত করা বা পরিবর্তন করা:
ফেসবুক যে ইমেইল দ্বারা রেজিস্ট্রেশন করা হয়
এবং পরবর্তিতে উক্ত ইমেইল দ্বারা ফেসবুকে লগইন
করতে হয়। কিন্তু আপনি চাইলে উক্ত ইমেইল
ঠিকানা পরিবর্তন বা আরো ইমেইল ঠিকানা যুক্ত
করতে পারবেন। এজন্য ফেসবুকে লগইন করে Accounts
Settings এ যান। এবার Email এর change এ ক্লিক করে New
Email: এ নতুন আরেকটি ইমেইল ঠিকানা লিখে Add New
Email বাটনে ক্লিক করুন এবং Change Email
বক্সে ফেসবুকের বর্তমান পাসওয়ার্ড লিখে Confirm
বাটনে ক্লিক করুন। এবার নতুন যুক্ত
করা মেইলে কনফার্মেশন মেইল যাবে উক্ত মেইলের
লিংকে ক্লিক করে ইমেইল ঠিকানাটি নিশ্চিত
করতে হবে। সদ্য যুক্ত করা ইমেইলটি ডিফল্ট
হিসাবে থাকবে। এভাবে আরো মেইল ঠিকানা যুক্ত
করা যাবে। আগের
মেইলটি মুছে ফেলতে চাইলে Accounts Settings এ যান।
এবার Email এর change এ ক্লিক
করে যে মেইলটি মুছে ফেলতে চান তার ডানের Remove
লিংকে ক্লিক করুন এবং ফেসবুকের বর্তমান পাসওয়ার্ড
লিখে Confirm বাটনে ক্লিক করুন। ব্যাস আগের
মেইলটি ফেসবুক থেকে মুছে যাবে।
ফেসবুকের ছবিতে বন্ধুদের ট্যাগ করা:
ফেসবুক বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক সাইট।
এখানে ভিডিও এবং ছবি শেয়ার করা যায় তেমনই এসব
ছবিতে বন্ধুদেরকে ট্যাগ করা যায়। একটি গ্রুপ
ছবি যদি বিভিন্ন বন্ধুকে ট্যাগ করতে চান
তাহলে ছবিটি আপলোড করে ছবিটির উপরে ক্লিক
করে প্রদর্শন করুন। এবার নিচের Tag This Photo এ ক্লিক
করে যে বন্ধুতে ট্যাগ করতে চান ছবির সেই যায়গাই
ক্লিক করলে বক্স এবং ডানে ট্যাগ উইন্ডো আসবে।
যে বন্ধুকে ট্যাগ করতে চান উক্ত বন্ধু যদি আপনার ফ্রেন্ড
লিষ্টে থাকে তাহলে তা নির্বাচন করুন, আর
যদি না থাকে তাহলে Type any name or tag: এ বন্ধুর নাম
লিখে Tag বাটনে ক্লিক করুন। এভাবে ইচ্ছামত
বন্ধুদেরকে ট্যাগ করতে পারবেন। শেষে Done Tagging এ
ক্লিক করে ট্যাগ শেষ করুন।
আপনি যে যে বন্ধুদেরকে ট্যাগ করেছেন সেই সেই বন্ধুর
ওয়ালে আপনার ট্যাগ করা ছবি প্রদর্শিত হবে।
আপনি চাইলে এভাবে অন্যের ফটো এ্যালবামে নিজেরও
বা অন্যদেরকেও ট্যাগ করতে পারবেন।
একইভাবে নোটে এবং ভিডিওতে ট্যাগ করা যায়।
ইউজার নাম সেট করা:
সম্প্রতি ফেসবুক ব্যবহাকারীদের ইউজার নাম সেট করার
সুযোগ দিয়েছে। এজন্য লগইন করা অবস্থায়
www.facebook.com/username/ এ যান এবং পছন্দের ইউজার
নাম সেট করুন। আপনি যদি mehdiakram নাম সেট করেন
তাহলে আপনার ফেসবুকের ঠিকানা হবে
www.facebook.com/mehdiakram/
যেখানে আগে প্রোফাইল আইডি দেখাতো।
সার্চ থেকে নিজেকে বিরত রাখা:
ফেসবুকে ইমেইল ঠিকানা দ্বারা বা নাম দ্বারা সার্চ
করলে প্রোফাইল দেখায় এবং আমন্ত্রণ করার সুযোগ
দেয়। আপনি চাইলে নিজেকে এই সার্চ থেকে বিরত
রাখতে পারেন এবং চাইলে শুধুমাত্র বন্ধু এবং বন্ধুর
বন্ধুদের সার্চ করার সুযোগ দিতে পারেন। এজন্য Settings
থেকে Privacy Settings এ যান। এবার Search এ ক্লিক
করে Search Visibility
অংশে কারা ফেসবুকে আপনাকে সার্চ
করে পাবে তা নির্বাচন করুন। আর সার্চে আপনার
কি কি তথ্য দেখাবে তা নির্বাচন করুন Search Result
Content থেকে। অনান্য সার্চ ইঞ্জিন
থেকে নিজেকে প্রদর্শিত না করতে চাইলে Public
Search Listing এ আনচেক করুন।
ব্লক করা:
নির্দিষ্ট কোন বন্ধু বা অনাকাঙ্খিত
ব্যাক্তিকে আপনার প্রোফাইল বা অনান্য তথ্য
দেখা থেকে বিরত রাখতে তাকে ব্লক
করে রাখতে পারেন। এজন্য Settings থেকে Privacy Settings
এ যান। এবার নিচের Block People এর অংশের টেক্সট
বক্সে নাম লিখে Block বাটনে ক্লিক করুন। এবার
যাকে ব্লক করতে চান সার্চের ডানে Block Person এ
ক্লিক করুন। এভাবে আপনি একাধিক ব্যক্তিবর্গকে ব্লক
করে রাখতে পারেন। কাউকে ব্লক
করলে সে আপনাকে কোথাও সার্চ করে যেমন
পাবে না তেমন তার সাথে পূর্বে বন্ধত্ব থাকলেও
তা শেষ হয়ে যাবে। আর আনব্লক করতে চাইলে Block List
থেকে Remove লিংকে ক্লিক করলেই হবে।
জিমেইলের সাথে যুক্ত করা:
ফায়ারফক্স ব্যবহাকারীরা Xoopit এ্যাডঅন্স ব্যবহার
করে জিমেইলের সাথে ফেসবুককে যুক্ত করতে পারেন।
ফলে জিমেইল থেকে ফেসবুকে ছবি, ভিডিও যেমন
দেখা যাবে তেমনই জিমেইল থেকেও শেয়ার
করা যাবে। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/
firefox/addon/8257 থেকে এ্যাডঅন্স ইনস্টল করে নিন।
এরপরে জিমেইল একাউন্টে লগইন করে Xoopit এ লগইন
করতে হবে। বিস্তারিত পাবেন http://
vimeo.com/3287784 এখানে।
টুইটার এবং ফেসবুক:
টুইটার মিনি ব্লগ বেশ জনপ্রিয়।
আপনি চাইলে টুইটারের স্ট্যাটাস ফেসবুকে যুক্ত
করতে পারেন। এমনকি ফেসবুক থেকেও টুইটারে পোস্ট
করতে পারেন। এজন্য http://apps.facebook.com/twitter/
এ্যাপলিকেশনটি যুক্ত করুন। এবার টুইটারের ইউজার নাম
এবং পাসওয়ার্ড দ্বারা লগইন করুন। ব্যাস এখন
থেকে আপনার টুইটারে কোন পোস্ট করলে তা ফেসবুকের
ওয়ালে যেমন দেখাতে তেমনই ফেসবুকের টুইটার
এ্যাপলিকেশনে আপনি কিছু
লিখলে তা টুইটারে এবং ফেসবুকে দেখাবে।
ফায়ারফক্সের মাধ্যমে ফেসবুকে পোস্ট করা:
ফায়ারফক্সের FireStatus এ্যাডঅন্স দ্বারা আপনার
স্ট্যাটাস ফেসবুকসহ আরো বিভিন্ন সাইটে পোস্ট
করতে পারবেন। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/
firefox/addon/8973 থেকে এ্যাডঅন্সটি ইনস্টল করে নিন।
এবার স্ট্যটাস বারের ডানের FireStatus আইকনে কিক্ল
করুন তাহলে স্ট্যটাস বারের উপরে একটি বার আসবে।
এখানে আনার স্ট্যটাস লিখে ডানের ফেসবুক নির্বাচন
করে Send বাটনে ক্লিক করুন তাহলে ফেসবুকের লগইন
উইন্ডোজ আসবে লগইন করলে স্ট্যটাস ফেসবুকের
ওয়ালে পোস্ট হবে।
ফায়ারফক্সের সাইটবারে ফেসবুক চ্যট:
অনান্য সাইট ব্রাউজ করার পাশাপাশি ফায়ারফক্সের
সাইটবারে ফেসবুকের বন্ধুদের
সাথে চ্যাটিং করতে পারবেন। এজন্য
www.facebook.com/presence/popout.php সাইটে যান
এবং পেজটি বুকমার্ক করুন। এবার Bookmarks
মেনুতে গিয়ে উক্ত বুকমার্কের উপরে মাউসের ডান
বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন। এখানে Load
this bookmark in sidebar চেক করে Save Change
বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। এখন থেকে Bookmarks মেনু
থেকে বুকমার্ক করা ফেসবুক চ্যাটের উপরে ক্লিক
করলে সাইটবারে শুধু চ্যাটিং অপশনটি আসবে।
ফায়ারফক্সের জন্য ফেসবুক টুলবার:
ফায়ারফক্স ব্রাউজারের জন্য ফেসবুকের টুলবার
ডাউনলোড করতে পাবেন http://developers.facebook.com/
toolbar এখান থেকে।
পিজিনে ফেসবুকে চ্যাট করা:
জনপ্রিয় ওপেন সোর্স ম্যাসেঞ্জার পিজিন দ্বারাও
ফেসবুকের বন্ধুদের সাথে চ্যাটিং করতে পারবেন। এজন্য
http://pidgin-facebookchat.googlecode.com
থেকে প্লাগইনটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। এবার
পিজিনে Accounts মেনু থেকে Manage Accounts এ ক্লিক
করুন। এরপরে Add বাটনে ক্লিক করে Protocol
থেকে Facebook নির্বাচন করুন এবং User Name এ ইমেইল
ঠিকানা এবং ফেসবুকের পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট যুক্ত
করুন। এবং চ্যাটিং করুন ফেসবুকের বন্ধুদের সাথে।
তবে এটা প্লাগইনটি বর্তমানে পোর্টেবল
পিজিনে কাজ করবে না।
ফেসবুকের ছবির এ্যালবাম ডাউনলোড করা:
ফেসবুকে শেয়ার করা ছবির এ্যালবামের (বন্ধুর
এ্যালবাম, গ্রুফ এ্যালবাম, ইভেন্ট এ্যালবাম) সমস্ত
ছবি একসাথে ডাউলোড করতে পারবেন ফায়ারফক্সের
একটি এ্যাডঅন্স দ্বারা। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/8442 থেকে এ্যাডঅন্সটি ইনস্টল করুন।
এবার যে এ্যালবামটি ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন তার
উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Download Album with FacePAD এ ক্লিক পরবর্তী ম্যাসেজে Ok করুন। এবার একে একে ফাইলগুলোর সেভ ডায়ালগ বক্স
আসবে সেখানে সেভ করলেই হবে।
নির্দিষ্ট বন্ধুদের ফ্রেন্ড বক্সে প্রর্দশিত করা:
আপনার ফেসবুক প্রোফাইল যারা দেখবে তারা আপনার
ফ্রেন্ড বক্সে কতগুলো বন্ধু দেখবে বা কাদের কাদের
দেখবে তা আপনি নির্ধারণ করে দিতে পারেন। ডিফল্ট
হিসাবে ৬জন বন্ধু বিক্ষিপ্তভাবে প্রদশিত হয়।
এটা নির্ধারণ করতে আপনার ছবি উপরে ক্লিক
করে প্রোফাইলে যান। এবার বাম পাশের Friends এর
ডানের পেনসিলে ক্লিক করুন। Show এর ড্রপডাউন
থেকে কতগুলো বন্ধুকে দেখাতে চান তা নির্ধারণ করুন।
এবার Always show these friends: এর নিচে আপনার বন্ধুদের
নাম যোগ করুন। ব্যাস এখন থেকে আপনার নির্ধারিত
বন্ধুদের ফ্রেন্ড বক্সে সবসময়ে দেখাবে। নির্ধারিত
করা বন্ধুদের সংখ্যা কম হলে বাকীগুলো অনান্য বন্ধুদের
মধ্য থেকে বিক্ষিপ্তভাবে প্রদশিত হবে।

ফেসবুকের একাউন্ট বন্ধ করা:
আপনি যদি ফেসবুকের একাউন্টটি মুছে তাহলে উপরের
ডানে Settings ট্যাব থেকে Account Settings এ ক্লিক করুন।
এবার Deactivate Account এর Deactivate লিংকে ক্লিক করুন
তাহলে Confirm Facebook Account Deactivation পেজ
আসবে। এখানে কেন একাউন্ট বন্ধ করতে চাচ্ছেন
তা নির্বাচন করে Deactivate বাটনে ক্লিক করুন
তাহলে ফেসবুকের একাউন্টটি বন্ধ হয়ে যাবে।
তবে যদি ভবিষ্যতে আবার একাউন্টটি সচল করতে চান
তাহলে ফেসবুকে স্বাভাবিক ভাবে লগইন
করলে রিএ্যাকটিভ মেইল যাবে আপনার
মেইলে যেখানে ক্লিক করে পুনরাই একাউন্ট সচল
করতে পারবেন।
0 comments

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স Admission Test এর 2nd Merit List Result 2014-15 প্রকাশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষের ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) ভর্তি কার্যক্রমের ১ম মেধা তালিকার বিষয় পরিবর্তন ও ২য় মেধা তালিকা ০৪/০২/২০১৫ তারিখ বুধবার প্রকাশ করা হবে৷ ২ ফেব্রুয়ারি সোমবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর শিক্ষা বিষয়ক স্কুলের ভারপ্রাপ্ত ডীন প্রফেসর ড. মোবাশ্বেরা খানম কর্তৃক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো বলা হয় ০৪/০২/২০১৫ তারিখ বুধবার বিকাল ৪টা থেকে এস.এম.এস এ এবং রাত ৯টা থেকে অনলাইনে ফলাফল পাওয়া যাবে৷ অনলাইনে ফলাফল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইটে দেখা যাবে।



চলুন কিভাবে এডমিশন রেজাল্ট দেখা যাবে।
রেজাল্ট দেখা যাবে দুই ভাবে।
1.অনলাইনের মাধ্যমে।

2. SMS এর মাধ্যমে। 


1.অনলাইনের মাধ্যমে :
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল জানতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইটে (জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার ভর্তি পরীক্ষার আবেদন করার সময় প্রাপ্ত রোল নম্বর ও পিন নম্বর টাইপ করে লগিন করুন। অথবা সহজে রেজাল্ট দেখতে  এখানে ক্লিক করে আপনার রোলনম্বর ও পিন নম্বর দিয়ে লগইন করুন।

2. SMS এর মাধ্যমে:
SMS এর মাধ্যমে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল জানতে.........
NU<space>AT<space>Roll No লিখে ১৬২২২ নম্বরে মেসেজ দিয়ে ফল জানা যাবে ।
0 comments

নারীর যৌন উত্তেজনা ও তৃপ্তি



নারীর যৌন উত্তেজনা দ্রুত কি ভাবে বৃদ্ধি করা যায় সে বিষয়ে আজকে আমরা আলোচনা করবো। নিম্নলিখিত উপায়গুলি অবলম্বন করলে দ্রুত নারীর যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়।

তা হলোঃ-

১। মুখ, কপাল, গাল ইত্যাদি স্থানে ঘন ঘন চুম্বন করা ও ধীরে ধীরে ঘর্ষণ করা।

২। সঙ্গমের পূর্বে নারী দেহের বিভিন্ন স্থান স্পর্শ করলে, ধীরে ধীরে নাড়াচাড়া করলে যৌন উত্তেজনা জাগে।

৩। নারীর যৌন ইন্দ্রয়গুলি স্পর্শ, ঘর্ষণ ও মর্দন করা উচিত।

৪। বিশেষ করে স্তন ও ভগাঙ্কুর মর্দন যৌন উত্তেজনার সহায়ক।

৫। প্রয়োজন হ’লে ধীরে ধীরে আঘাত করা, দংশন করা বা নিপীড়ন করা চলে।

৬। সহবাসের আগে উপরোক্ত বিষয়ে স্ত্রীকে ভালভাবে উত্তেজিত কারা একান্ত আবশ্যক-অন্যথায় স্ত্রীর অতৃপ্তি থেকে যেতে পারে।

নারীর যৌন উত্তেজনার লক্ষণ নারী উত্তেজিত হ’লে তার কি কি লক্ষণ পেতে পারে তা এবারে বলা হচ্ছে।

১। নারী উত্তেজিত হ’য়ে পড়লে এবং যৌনবিহ্বল হলে তার দু’টি চোখ অর্দ্ধনিমীলিত ও রক্তবর্ণ ধারণ করে।

২। জোরে জোরে নিশ্বাস পড়তে থাকে।

৩। চেহারার মধ্যে উত্তেজনার ভাব স্পষ্ট ফুটে ওঠে।

৪। হাত পা শিথিল হ’য়ে পড়ে।

৫। চোখ বুজে থাকতে চায়।

৬। তার লজ্জা কমে যায়, পুরুষ তার অঙ্গস্পর্শ করলে সে তাতে বাধা দেয় না।

৭। পুরুষ তার গোপন স্থানে হাত দিলে বা চাপ দিলে সে তা উপভোগ করে।

৮। সব রকম ভয়, সঙ্কোচ কাটিয়ে সারাটা দেহই সে পুরুষকে অর্পণ করে।

নারীর যৌন তৃপ্তির লক্ষণ

নারী যৌন তৃপ্তি লাভ করলে তার মধ্যে কি কি লক্ষণ প্রকাশ পায় তা এবারে আলোচনা করা হচ্ছে।

১। দেহ নুইয়ে পড়ে।

২। সারাটা দেহে যেন অবসান আসে।

৩। দ্রুত হৃৎস্পন্দন হ’তে থাকে।

৪। আবেশে চোখ বুজে থাকে।

৫। যোনি থেকে রসস্রাব নির্গত হয়।

৫। নারীর সারা দেহে পুনঃপুনঃ শিহরণ হতে থাকে।

৬। অনেকে পূর্ণ তৃপ্তির আবেশে অজ্ঞান পর্যাপ্ত হ’তে পারে এমন ঘটনাও জানা যায়।

৭। ধীরে ধীরে গোঁ গোঁ বা প্রাণীর অনুরূপ শব্দ বের হ’তে পারে।

৮। সে পুরুষকে জোর করে বুকে চেপেও ধরে রাখতে পারে।
0 comments
 
Helped By : WWW.KASPERWINDOW.TK | KasperWindowTemplate | Download This Template
Copyright © 2011. আমার কথা ঘর - All Rights Reserved
Template Created by Aehtasham Aumee Published by KasperWindow
Proudly powered by Blogger